প্রাথমিকে প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী মোট ভাইভা প্রার্থীর প্রতি তিনজনের একজন নিয়োগ ও শূন্যপদ থাকা সাপেক্ষে সর্বোচ্চসংখ্যক নিয়োগের দাবিতে আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। গতকাল সোমবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) সামনে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি শেষে এ ঘোষণা দেন তারা।

গতকাল ডিপিই মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন আন্দোলনকারীদের দুই সদস্যের প্রতিনিধি দল। সেখান থেকে আশানুরূপ সাড়া না পেয়ে মঙ্গলবার সচিবালয়ের সামনে অবস্থানের সিদ্ধান্ত নেন তারা। কেন্দ্রীয়ভাবে ডিপিইর সামনে অবস্থানের পাশাপাশি জেলা সদরগুলোতেও তাদের কর্মসূচি পালন করা হয়।

আন্দোলনকারীরা বলেন, প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে পদসংখ্যা বাড়ানো যৌক্তিক। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর সাম্প্রতিক কিছু বিবৃতি এবং মন্ত্রণালয়ের সদ্যবিদায়ী সচিবের বক্তব্যে পদসংখ্যা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু শনিবার ডিপিইর বরাতে পদসংখ্যা না বাড়ানোর বিষয়টি গণমাধ্যমে আসে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তা পদসংখ্যা বাড়ানোর বিপক্ষে থাকায় সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তারা। করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত বেকারদের জন্য তাদের এমন সিদ্ধান্ত হতাশাজনক।

করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অধিকাংশ নিয়োগ প্রার্থীরই বয়সসীমা শেষ হয়ে গেছে বা শেষ হওয়ার পথে।

এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, পদসংখ্যা বাড়ানোর বিষয়ে মন্ত্রণালয় কিছু বলেছে কিনা, সেটা আমাদের জানা নেই। আমরা বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী চলতি মাসেই সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ করব।

প্রাথমিকে প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী মোট ভাইভা প্রার্থীর প্রতি তিনজনের একজন নিয়োগ ও শূন্যপদ থাকা সাপেক্ষে সর্বোচ্চসংখ্যক নিয়োগের দাবিতে আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। গতকাল সোমবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) সামনে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি শেষে এ ঘোষণা দেন তারা।

গতকাল ডিপিই মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন আন্দোলনকারীদের দুই সদস্যের প্রতিনিধি দল। সেখান থেকে আশানুরূপ সাড়া না পেয়ে মঙ্গলবার সচিবালয়ের সামনে অবস্থানের সিদ্ধান্ত নেন তারা। কেন্দ্রীয়ভাবে ডিপিইর সামনে অবস্থানের পাশাপাশি জেলা সদরগুলোতেও তাদের কর্মসূচি পালন করা হয়।

আন্দোলনকারীরা বলেন, প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে পদসংখ্যা বাড়ানো যৌক্তিক। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর সাম্প্রতিক কিছু বিবৃতি এবং মন্ত্রণালয়ের সদ্যবিদায়ী সচিবের বক্তব্যে পদসংখ্যা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু শনিবার ডিপিইর বরাতে পদসংখ্যা না বাড়ানোর বিষয়টি গণমাধ্যমে আসে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তা পদসংখ্যা বাড়ানোর বিপক্ষে থাকায় সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তারা। করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত বেকারদের জন্য তাদের এমন সিদ্ধান্ত হতাশাজনক।

করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অধিকাংশ নিয়োগ প্রার্থীরই বয়সসীমা শেষ হয়ে গেছে বা শেষ হওয়ার পথে।

এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, পদসংখ্যা বাড়ানোর বিষয়ে মন্ত্রণালয় কিছু বলেছে কিনা, সেটা আমাদের জানা নেই। আমরা বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী চলতি মাসেই সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ করব।