স্কুল-কলেজে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি এক সপ্তাহে

নিজস্ব প্রতিবেদক

আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠনের নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় সব প্রতিষ্ঠানে আগেও এ কমিটি গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তা করেনি। এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি গঠনের এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার মাউশি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা স্কুল-কলেজে পাঠানো হয়। অধিদপ্তর বলছে, এ কমিটি গঠন না করা আদালত অবমাননার শামিল। কমিটি গঠন না করা হলে প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নির্দেশনায় বলা হয়, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানির বিষয়ে অভিযোগ গ্রহণ, তদন্ত পরিচালনা এবং সুপারিশ করার জন্য কমপক্ষে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করতে হবে। কমিটির সংখ্যা গরিষ্ঠ সদস্য হবেন নারী। সম্ভব হলে প্রধান হবেন নারী। কমিটির দুজন সদস্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য প্রতিষ্ঠান থেকে নিতে হবে। তবে এক্ষেত্রে জেন্ডার ও মানবাধিকার বিষয়ে যারা কাজ করে তাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। কমিটি ৩০ দিনের মধ্যে সুপারিশসহ তদন্ত প্রতিবেদন প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল করবে। প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষ এ সময়সীমা ৩০ কর্মদিবস থেকে ৬০ কর্মদিবস বাড়াতে পারবে। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠানের সম্মুখে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে একটি অভিযোগ বক্স থাকবে।

অধিদপ্তর জানিয়েছে, কমিটি গঠনের বিষয়টি মাঠপর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তারা তদারকি করবেন। যারা নির্দিষ্ট সময়ে এ কমিটি গঠন করবেন না তাদের তালিকা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে অধিদপ্তরে পাঠাতে হবে।

স্কুল-কলেজে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি এক সপ্তাহে

নিজস্ব প্রতিবেদক

আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠনের নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় সব প্রতিষ্ঠানে আগেও এ কমিটি গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তা করেনি। এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি গঠনের এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার মাউশি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা স্কুল-কলেজে পাঠানো হয়। অধিদপ্তর বলছে, এ কমিটি গঠন না করা আদালত অবমাননার শামিল। কমিটি গঠন না করা হলে প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নির্দেশনায় বলা হয়, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানির বিষয়ে অভিযোগ গ্রহণ, তদন্ত পরিচালনা এবং সুপারিশ করার জন্য কমপক্ষে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করতে হবে। কমিটির সংখ্যা গরিষ্ঠ সদস্য হবেন নারী। সম্ভব হলে প্রধান হবেন নারী। কমিটির দুজন সদস্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য প্রতিষ্ঠান থেকে নিতে হবে। তবে এক্ষেত্রে জেন্ডার ও মানবাধিকার বিষয়ে যারা কাজ করে তাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। কমিটি ৩০ দিনের মধ্যে সুপারিশসহ তদন্ত প্রতিবেদন প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল করবে। প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষ এ সময়সীমা ৩০ কর্মদিবস থেকে ৬০ কর্মদিবস বাড়াতে পারবে। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠানের সম্মুখে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে একটি অভিযোগ বক্স থাকবে।

অধিদপ্তর জানিয়েছে, কমিটি গঠনের বিষয়টি মাঠপর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তারা তদারকি করবেন। যারা নির্দিষ্ট সময়ে এ কমিটি গঠন করবেন না তাদের তালিকা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে অধিদপ্তরে পাঠাতে হবে।