স্ত্রীর যৌতুকের মামলায় বেরোবির সহকারি পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক গ্রেফতার

আজিজুর
বেরোবি কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলাম। 

যৌতুক দাবি ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগে স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার হয়েছে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আরিফুল ইসলাম (৪০)।

গতকাল (৫ জুন) রাতে কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলামের গ্রেফতারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজ। তিনি জানান, ওই কর্মকর্তার স্ত্রী থানায় মামলা করেছিলেন। সেই মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানা থানায় এলে তাকে গ্রেফতার করে চালান দেওয়া হয়েছে।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, আসামী মো. আরিফুল ইসলাম এর সহিত লায়লা আরজুমান বানুর ইসলামী শরিয়ত অনুসারে বিবাহ হয়।সংসার করাকালীন প্রায় সময় ১ নং আসামী মো. আরিফুল ইসলাম ২ নং আসামী মোছা. আরিফা জামান মনি এর কু-প্ররোচনায় নিকট লায়লার বাবার বাড়ি থেকে যৌতুকের ৫০ লাখ টাকা নিতে বলে। লায়লা তার দাবীকৃত যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় একপর্যায়ে ১ নং আসামী যৌতুকের জন্য তাকে খাটের উপর ফেলিয়ে গলা চেপে ধরে শ্বাস রোধের মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা করে।

এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই।

ইবিহো/এসএস

স্ত্রীর যৌতুকের মামলায় বেরোবির সহকারি পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক গ্রেফতার

আজিজুর
বেরোবি কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলাম। 

যৌতুক দাবি ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগে স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার হয়েছে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আরিফুল ইসলাম (৪০)।

গতকাল (৫ জুন) রাতে কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলামের গ্রেফতারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজ। তিনি জানান, ওই কর্মকর্তার স্ত্রী থানায় মামলা করেছিলেন। সেই মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানা থানায় এলে তাকে গ্রেফতার করে চালান দেওয়া হয়েছে।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, আসামী মো. আরিফুল ইসলাম এর সহিত লায়লা আরজুমান বানুর ইসলামী শরিয়ত অনুসারে বিবাহ হয়।সংসার করাকালীন প্রায় সময় ১ নং আসামী মো. আরিফুল ইসলাম ২ নং আসামী মোছা. আরিফা জামান মনি এর কু-প্ররোচনায় নিকট লায়লার বাবার বাড়ি থেকে যৌতুকের ৫০ লাখ টাকা নিতে বলে। লায়লা তার দাবীকৃত যৌতুকের টাকা দিতে না পারায় একপর্যায়ে ১ নং আসামী যৌতুকের জন্য তাকে খাটের উপর ফেলিয়ে গলা চেপে ধরে শ্বাস রোধের মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা করে।

এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শরিফুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই।

ইবিহো/এসএস