স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয়কে নেতৃত্ব দেওয়ার আহবান ইউজিসির

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয়কে নেতৃত্ব দেওয়ার আহবান জানিয়েছে ইউজিসি।

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে নেতৃত্ব দেওয়ার আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে পদার্পণ করেছি। স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ ও ইন্ডাস্ট্রির উপযোগী পাঠদানের পদ্ধতি ও কারিকুলাম হালনাগাদ করতে হবে। এছাড়া, নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গবেষণার মাধ্যমে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) মোতাবেক সম্পাদিত কাজের মূল্যায়ন প্রতিবেদন পর্যালোচনা সংক্রান্ত একটি কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সোমবার (২৮ আগস্ট) বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনে (ইউজিসি) এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

কমিশনের সচিব ড. ফেরদৌস জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কমিশনের গবেষণা সহায়তা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক ড. মো. ফখরুল ইসলাম করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইউজিসির সহকারী পরিচালক ও উদ্ভাবনী কার্যক্রম বাস্তবায়নের বিকল্প ফোকাল পয়েন্ট প্রবীর ‘চন্দ্র।

অনুষ্ঠানে ফেরদৌস জামান বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। প্রশিক্ষণে উদ্ভাবনী কার্যক্রম বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য ও ৪৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক কর্মম্পাদন চুক্তি (এপিএ) এর উদ্ভাবনী কার্যক্রম বাস্তবায়নের ফোকাল পয়েন্ট অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালায় কর্মপরিকল্পনার বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদন উপস্থাপন ও পর্যালোচনা করা হয়।

ইবিহো/এসএস

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয়কে নেতৃত্ব দেওয়ার আহবান ইউজিসির

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয়কে নেতৃত্ব দেওয়ার আহবান জানিয়েছে ইউজিসি।

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে নেতৃত্ব দেওয়ার আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে পদার্পণ করেছি। স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ ও ইন্ডাস্ট্রির উপযোগী পাঠদানের পদ্ধতি ও কারিকুলাম হালনাগাদ করতে হবে। এছাড়া, নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গবেষণার মাধ্যমে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) মোতাবেক সম্পাদিত কাজের মূল্যায়ন প্রতিবেদন পর্যালোচনা সংক্রান্ত একটি কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সোমবার (২৮ আগস্ট) বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনে (ইউজিসি) এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

কমিশনের সচিব ড. ফেরদৌস জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কমিশনের গবেষণা সহায়তা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক ড. মো. ফখরুল ইসলাম করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইউজিসির সহকারী পরিচালক ও উদ্ভাবনী কার্যক্রম বাস্তবায়নের বিকল্প ফোকাল পয়েন্ট প্রবীর ‘চন্দ্র।

অনুষ্ঠানে ফেরদৌস জামান বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। প্রশিক্ষণে উদ্ভাবনী কার্যক্রম বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য ও ৪৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক কর্মম্পাদন চুক্তি (এপিএ) এর উদ্ভাবনী কার্যক্রম বাস্তবায়নের ফোকাল পয়েন্ট অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালায় কর্মপরিকল্পনার বার্ষিক মূল্যায়ন প্রতিবেদন উপস্থাপন ও পর্যালোচনা করা হয়।

ইবিহো/এসএস