১৩ বছর পর আলাদাভাবে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের ১৩ বছর পর আবারও আলাদাভাবে বৃত্তি পরীক্ষায় বসতে হচ্ছে। প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বন্ধ থাকায় পৃথক এ পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

চলতি বছরের পঞ্চম শ্রেণি সমাপ্ত শিক্ষার্থীদের ‘প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা’ চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের তথ্য চেয়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে চিঠি দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রতিটি স্কুল থেকে নির্দিষ্টসংখ্যক শিক্ষার্থীদের নিয়ে আগের মতো বৃত্তি পরীক্ষা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

ইতিমধ্যে শিক্ষা অফিসগুলোকে এ ব্যাপারে নির্দেশনা দেওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আগামীকাল রবিবার থেকে স্কুলগুলোতেও এ ব্যাপারটি জানানো শুরু হবে।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানায়, বাংলা, ইংরেজি, বিজ্ঞান ও গণিত এ চার বিষয়ে এক দিনে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুই ঘণ্টায় শিক্ষার্থীদের ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। তবে সব শিক্ষার্থীর পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকবে না। যারা স্কুলের বার্ষিক মূল্যায়নে ভালো করেছে সেখান থেকে শীর্ষ ১০ শতাংশ শিক্ষার্থীকে পরীক্ষার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে কেউ পরীক্ষা না দিতে চাইলেও তাকে বাধ্য করা হবে না। ইউনিয়নভিত্তিক এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষা চালুর পর এর ভিত্তিতেই বৃত্তি দেওয়া শুরু হয়। কিন্তু গত দুই বছর পিইসি পরীক্ষা হয়নি। ফলে বন্ধ হয়ে যায় প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি। সরকার ঘোষণা করেছে, এ দুই পরীক্ষা আর হবে না। এতে আগের পদ্ধতিতে ফিরে গেল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। চলতি বছর থেকে এ পরীক্ষা আবার শুরু হলো। শিক্ষা সমাপনী চালুর আগে শিক্ষার্থীদের পৃথক বৃত্তি পরীক্ষায় বসতে হতো।

১৩ বছর পর আলাদাভাবে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের ১৩ বছর পর আবারও আলাদাভাবে বৃত্তি পরীক্ষায় বসতে হচ্ছে। প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বন্ধ থাকায় পৃথক এ পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

চলতি বছরের পঞ্চম শ্রেণি সমাপ্ত শিক্ষার্থীদের ‘প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা’ চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের তথ্য চেয়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে চিঠি দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রতিটি স্কুল থেকে নির্দিষ্টসংখ্যক শিক্ষার্থীদের নিয়ে আগের মতো বৃত্তি পরীক্ষা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

ইতিমধ্যে শিক্ষা অফিসগুলোকে এ ব্যাপারে নির্দেশনা দেওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আগামীকাল রবিবার থেকে স্কুলগুলোতেও এ ব্যাপারটি জানানো শুরু হবে।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানায়, বাংলা, ইংরেজি, বিজ্ঞান ও গণিত এ চার বিষয়ে এক দিনে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুই ঘণ্টায় শিক্ষার্থীদের ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। তবে সব শিক্ষার্থীর পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকবে না। যারা স্কুলের বার্ষিক মূল্যায়নে ভালো করেছে সেখান থেকে শীর্ষ ১০ শতাংশ শিক্ষার্থীকে পরীক্ষার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে কেউ পরীক্ষা না দিতে চাইলেও তাকে বাধ্য করা হবে না। ইউনিয়নভিত্তিক এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষা চালুর পর এর ভিত্তিতেই বৃত্তি দেওয়া শুরু হয়। কিন্তু গত দুই বছর পিইসি পরীক্ষা হয়নি। ফলে বন্ধ হয়ে যায় প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি। সরকার ঘোষণা করেছে, এ দুই পরীক্ষা আর হবে না। এতে আগের পদ্ধতিতে ফিরে গেল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। চলতি বছর থেকে এ পরীক্ষা আবার শুরু হলো। শিক্ষা সমাপনী চালুর আগে শিক্ষার্থীদের পৃথক বৃত্তি পরীক্ষায় বসতে হতো।