যবিপ্রবি

১৮ কুকুর হত্যার ঘটনায় মামলা, সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) ক্যাম্পাসে বিষ দিয়ে ১৮টি কুকুর হত্যার ঘটনায় চারজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। সোমবার (২৪ অক্টোবর) যশোর আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরমান হোসেন মামলাটি আমলে নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের আদেশ দিয়েছেন। মামলার অভিযুক্তরা হলেন যবিপ্রবি’র রেজিস্টার আহসান হাবিব, স্টেট এবং নিরাপত্তা শাখার এসএম হাসান আলী, প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান মুন্সী ও চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার রাধিকাগঞ্জ গ্রামের আলম মিয়ার ছেলে জাকির মিয়া। মামলার বাদী হয়েছেন যশোর শহরের ষষ্ঠীতলাপাড়া এলাকার বাসিন্দা সওগত কামাল।

মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, গত ২৮ সেপ্টেম্বর যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চুয়াডাঙ্গার জাকির মিয়াকে ভাড়া করে এনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা বিষ প্রয়োগ করে ১৮টি কুকুর হত্যা করেন। এ বিষয়ে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে কুকুর নিধনের কয়েকটি ভিডিও এবং ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে প্রতিবাদ ও নিন্দার ঝড় ওঠে। বিষ প্রয়োগ করে কুকুর হত্যাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে শাস্তির আবেদন জানিয়ে দণ্ডবিধি ৪২৮ ও ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করেছেন সওগত কামাল।

মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মাহমুদ হাসান বলেন, বিষ প্রয়োগ করে কোনো প্রাণী হত্যার শাস্তি সর্বোচ্চ দুই বছর কারাদণ্ড। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ১৮টি কুকুরকে বিষ প্রয়োগ করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এটাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করার জন্য আদালতের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য রয়েছে আগামী বছর ১৩ জানুয়ারি।

ইত্তেফাক/জেডএইচডি

যবিপ্রবি

১৮ কুকুর হত্যার ঘটনায় মামলা, সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) ক্যাম্পাসে বিষ দিয়ে ১৮টি কুকুর হত্যার ঘটনায় চারজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। সোমবার (২৪ অক্টোবর) যশোর আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরমান হোসেন মামলাটি আমলে নিয়ে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের আদেশ দিয়েছেন। মামলার অভিযুক্তরা হলেন যবিপ্রবি’র রেজিস্টার আহসান হাবিব, স্টেট এবং নিরাপত্তা শাখার এসএম হাসান আলী, প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান মুন্সী ও চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার রাধিকাগঞ্জ গ্রামের আলম মিয়ার ছেলে জাকির মিয়া। মামলার বাদী হয়েছেন যশোর শহরের ষষ্ঠীতলাপাড়া এলাকার বাসিন্দা সওগত কামাল।

মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, গত ২৮ সেপ্টেম্বর যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চুয়াডাঙ্গার জাকির মিয়াকে ভাড়া করে এনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা বিষ প্রয়োগ করে ১৮টি কুকুর হত্যা করেন। এ বিষয়ে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে কুকুর নিধনের কয়েকটি ভিডিও এবং ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে প্রতিবাদ ও নিন্দার ঝড় ওঠে। বিষ প্রয়োগ করে কুকুর হত্যাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে শাস্তির আবেদন জানিয়ে দণ্ডবিধি ৪২৮ ও ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করেছেন সওগত কামাল।

মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মাহমুদ হাসান বলেন, বিষ প্রয়োগ করে কোনো প্রাণী হত্যার শাস্তি সর্বোচ্চ দুই বছর কারাদণ্ড। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ১৮টি কুকুরকে বিষ প্রয়োগ করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এটাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করার জন্য আদালতের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য রয়েছে আগামী বছর ১৩ জানুয়ারি।

ইত্তেফাক/জেডএইচডি