নতুন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার।

উপাচার্য বলেন, নতুন রাষ্ট্রপতি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তনী। তিনি একাধারে আইনজীবী, সাংবাদিক, বিচারক ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে তাঁর কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন।
আমরা বিশ্বাস করি তাঁর কর্মঅভিজ্ঞতা ও নেতৃত্বগুণে দেশের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নযাত্রা আরও ত্বরান্বিত হবে।

একইসাথে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার অব্যাহত প্রচেষ্টাকে আরো বেগবান করতে তিনি যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে উপাচার্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

মো. সাহাবুদ্দিন এর ব্যক্তিজীবন সম্পর্কে জানা যায়, ১৯৪৯ সালে পাবনা জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন নতুন রাষ্ট্রপতি। শিক্ষাজীবনে ১৯৬৬ সালে এসএসসি, ১৯৬৮ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ থেকে এইচএসসি ও ১৯৭১ সালে (অনুষ্ঠিত ১৯৭২ সালে) বিএসসি পাস করেন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৪ সালে মনোবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং পাবনা শহীদ অ্যাডভোকেট আমিনুদ্দিন আইন কলেজ থেকে ১৯৭৫ সালে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন।

এর আগে ১৯৭১ সালে পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। এসময় মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন তিনি। ১৯৭৪ সালে পাবনা জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পান।

কর্মজীবনে মো. সাহাবুদ্দিন পাবনা জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হিসেবে ১৯৮০ সালে আইন পেশায় যোগ দেন। ১৯৮২ সালে মুন্সেফ (সহকারী জজ) পদে যোগ দেন। তিনি যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা ও দায়রা জজ পদে দায়িত্ব পালন করে ২০০৬ সালে অবসরে যান।

২০০৮ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দুদক কমিশনার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

সোমবার (২৪ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে বঙ্গভবনের ঐতিহাসিক দরবার হলে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ পাঠ করেন মো. সাহাবুদ্দিন। জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী তাঁকে শপথ বাক্য পাঠ করান।

ইবিহো/এসএস

নতুন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার।

উপাচার্য বলেন, নতুন রাষ্ট্রপতি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তনী। তিনি একাধারে আইনজীবী, সাংবাদিক, বিচারক ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে তাঁর কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন।
আমরা বিশ্বাস করি তাঁর কর্মঅভিজ্ঞতা ও নেতৃত্বগুণে দেশের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নযাত্রা আরও ত্বরান্বিত হবে।

একইসাথে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার অব্যাহত প্রচেষ্টাকে আরো বেগবান করতে তিনি যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে উপাচার্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

মো. সাহাবুদ্দিন এর ব্যক্তিজীবন সম্পর্কে জানা যায়, ১৯৪৯ সালে পাবনা জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন নতুন রাষ্ট্রপতি। শিক্ষাজীবনে ১৯৬৬ সালে এসএসসি, ১৯৬৮ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ থেকে এইচএসসি ও ১৯৭১ সালে (অনুষ্ঠিত ১৯৭২ সালে) বিএসসি পাস করেন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৪ সালে মনোবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং পাবনা শহীদ অ্যাডভোকেট আমিনুদ্দিন আইন কলেজ থেকে ১৯৭৫ সালে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন।

এর আগে ১৯৭১ সালে পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। এসময় মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন তিনি। ১৯৭৪ সালে পাবনা জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পান।

কর্মজীবনে মো. সাহাবুদ্দিন পাবনা জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হিসেবে ১৯৮০ সালে আইন পেশায় যোগ দেন। ১৯৮২ সালে মুন্সেফ (সহকারী জজ) পদে যোগ দেন। তিনি যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা ও দায়রা জজ পদে দায়িত্ব পালন করে ২০০৬ সালে অবসরে যান।

২০০৮ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দুদক কমিশনার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

সোমবার (২৪ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে বঙ্গভবনের ঐতিহাসিক দরবার হলে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ পাঠ করেন মো. সাহাবুদ্দিন। জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী তাঁকে শপথ বাক্য পাঠ করান।

ইবিহো/এসএস