দাবদাহ: মাধ্যমিক বিদ্যালয় খোলা থাকলেও মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

প্রচণ্ড গরমে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পর এবার সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর প্রাথমিক শাখার (প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি) ক্লাসও আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা বিভাগ। আর মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকলেও প্রাত্যহিক সমাবেশ (অ্যাসেম্বলি) স্থগিত রাখাসহ মানতে হবে বেশ কিছু নির্দেশনা।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) আজ সোমবার এসব সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। মাউশির অধীন বিদ্যালয়গুলোকে এসব নির্দেশনা মানতে হবে।

নির্দেশনাগুলো হলো:

* পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রাত্যহিক সমাবেশ স্থগিত এবং শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রোদের মধ্যে খেলাধুলাসহ অন্যান্য কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবে।
*শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত পানি পানের পরামর্শ দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনে নিজ বাসা থেকে পর্যাপ্ত পানি সঙ্গে নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসবে।
*শ্রেণিকক্ষে পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের জন্য প্রতিষ্ঠানের সব জানালা ও দরজা সম্পূর্ণ খোলা রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
*শ্রেণিকক্ষ, শিক্ষক মিলনায়তন ও কর্মচারীদের কক্ষে প্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক পাখা সক্রিয় রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।

এর আগে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ প্রথম আলোকে জানিয়েছিলেন মাধ্যমিকে শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকবে। কারণ, ৭ জুন থেকে অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন ও পরীক্ষা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে মাধ্যমিক স্তরের জন্য বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

দেশজুড়ে চলমান দাবদাহের কারণে গতকাল দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাস ৫ থেকে ৮ জুন পর্যন্ত মোট চার দিন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশব্যাপী তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিবেচনা করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

তবে গতকাল শুধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ করার পর অন্যান্য বিদ্যালয়ে তা না করায় প্রশ্ন ওঠে। অবশ্য কোনো কোনো বেসরকারি বিদ্যালয় সরকারি সিদ্ধান্তের পর নিজেরাই ছুটি ঘোষণা করে। গরমের কারণে বিশেষ এ ছুটির পর শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি রয়েছে।

সূত্র: প্রথম আলো।

দাবদাহ: মাধ্যমিক বিদ্যালয় খোলা থাকলেও মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

প্রচণ্ড গরমে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পর এবার সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর প্রাথমিক শাখার (প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি) ক্লাসও আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা বিভাগ। আর মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকলেও প্রাত্যহিক সমাবেশ (অ্যাসেম্বলি) স্থগিত রাখাসহ মানতে হবে বেশ কিছু নির্দেশনা।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) আজ সোমবার এসব সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। মাউশির অধীন বিদ্যালয়গুলোকে এসব নির্দেশনা মানতে হবে।

নির্দেশনাগুলো হলো:

* পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রাত্যহিক সমাবেশ স্থগিত এবং শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রোদের মধ্যে খেলাধুলাসহ অন্যান্য কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবে।
*শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত পানি পানের পরামর্শ দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনে নিজ বাসা থেকে পর্যাপ্ত পানি সঙ্গে নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসবে।
*শ্রেণিকক্ষে পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের জন্য প্রতিষ্ঠানের সব জানালা ও দরজা সম্পূর্ণ খোলা রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
*শ্রেণিকক্ষ, শিক্ষক মিলনায়তন ও কর্মচারীদের কক্ষে প্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক পাখা সক্রিয় রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।

এর আগে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ প্রথম আলোকে জানিয়েছিলেন মাধ্যমিকে শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকবে। কারণ, ৭ জুন থেকে অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন ও পরীক্ষা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে মাধ্যমিক স্তরের জন্য বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

দেশজুড়ে চলমান দাবদাহের কারণে গতকাল দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাস ৫ থেকে ৮ জুন পর্যন্ত মোট চার দিন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশব্যাপী তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিবেচনা করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

তবে গতকাল শুধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ করার পর অন্যান্য বিদ্যালয়ে তা না করায় প্রশ্ন ওঠে। অবশ্য কোনো কোনো বেসরকারি বিদ্যালয় সরকারি সিদ্ধান্তের পর নিজেরাই ছুটি ঘোষণা করে। গরমের কারণে বিশেষ এ ছুটির পর শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি রয়েছে।

সূত্র: প্রথম আলো।