পাবনা বিশ্ববিদ্যালয়
‘প্রফেসর হাফিজা খাতুন গোল্ড মেডেল’ ফান্ড চালু, যত টাকা দিলেন
নাজমুল হুদা
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন-এর নামে ‘প্রফেসর ড. হাফিজা খাতুন গোল্ড মেডেল’ ফান্ড গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে উপাচার্য গোল্ড মেডেল চালুর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে ১০ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।
এ উপলক্ষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন বলেন, ‘আমি শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করার জন্য গোল্ড মেডেল চালু করলাম। এর মাধ্যমে কৃতি শিক্ষার্থীরা উৎসাহিত হবেন বলে আমি বিশ্বাস করি। ২০২৪ সালের সমাবর্তনে মহামান্য রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে নির্বাচিত কৃতি শিক্ষার্থীদের গোল্ড মেডেল দেওয়া হবে।’
এ সময় উপ-উপাচর্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান, রেজিস্ট্রার বিজন কুমার ব্রহ্ম, ডিনদের মধ্যে ড. মো খায়রুল আলম, ড. দিলীপ কুমার সরকার, ড. মো. হাবিবুল্লাহ, ড. আমিরুল ইসলাম, ড. রাহিদুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের মধ্যে অধ্যাপক ড. মীর খালেদ ইকবাল চৌধুরী, ড. আব্দুর রহিম, প্রক্টর ড. মো. কামাল হোসেন, কর্মকর্তাদের মধ্যে কামরুল হাসান, জিএম শামসাদ ফখরুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক মো. ফারুক হোসেন চৌধুরীর পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, এ নিয়ে অধ্যাপক হাফিজা খাতুন ১২টি ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করলেন। এর আগে গবেষণা ও শিক্ষার জন্য বিভিন্ন গবেষণা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১১টি ট্রাস্ট ফান্ড প্রতিষ্ঠা করেছেন। যার মধ্যে একটি গবেষণা পরিচালনার জন্য এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ, স্বর্ণপদকের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগে একটি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটি ‘হাফিজা খাতুন গোল্ড মেডেল ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করেছেন। স্নাতকে অসাধারণ ফলাফলের জন্য ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সাথে একটি এবং খেলাধুলায় অসামান্য পারফরম্যান্সের জন্য দুটি (একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা) ট্রাস্ট ফান্ড করেছেন। গাজীপুরের বড় কয়েড় প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ে দুইটি ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছেন।
তাঁর পিতা-মাতার নামে ‘ফয়জুন্নেসা কবিরুদ্দিন মেমোরিয়াল’ নামে চারটি ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছেন। গাজীপুরের কাপাসিয়ার চারটি বিদ্যালয়ে ‘হাফিজা খাতুন ও হযরত আলী ট্রাস্ট ফান্ড’ রয়েছে। এর বাইরে তিনি মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে অনুদান প্রদান করেছেন।
তিনি কানাডার মাঠ পর্যায় থেকে ডাইনোসরের ফসিল সংগ্রহ করে, বাংলাদেশের জাতীয় যাদুঘর এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরে প্রদান করেছেন।এছাড়াও, আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের সদস্য হিসেবে ৩০ বছর ধরে আর্তমানবতার সেবায় কাজ করে যাচ্ছেন।
ইবিহো/এসএস
পাবনা বিশ্ববিদ্যালয়
‘প্রফেসর হাফিজা খাতুন গোল্ড মেডেল’ ফান্ড চালু, যত টাকা দিলেন
নাজমুল হুদা
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন-এর নামে ‘প্রফেসর ড. হাফিজা খাতুন গোল্ড মেডেল’ ফান্ড গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে উপাচার্য গোল্ড মেডেল চালুর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে ১০ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।
এ উপলক্ষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন বলেন, ‘আমি শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করার জন্য গোল্ড মেডেল চালু করলাম। এর মাধ্যমে কৃতি শিক্ষার্থীরা উৎসাহিত হবেন বলে আমি বিশ্বাস করি। ২০২৪ সালের সমাবর্তনে মহামান্য রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে নির্বাচিত কৃতি শিক্ষার্থীদের গোল্ড মেডেল দেওয়া হবে।’
এ সময় উপ-উপাচর্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান, রেজিস্ট্রার বিজন কুমার ব্রহ্ম, ডিনদের মধ্যে ড. মো খায়রুল আলম, ড. দিলীপ কুমার সরকার, ড. মো. হাবিবুল্লাহ, ড. আমিরুল ইসলাম, ড. রাহিদুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের মধ্যে অধ্যাপক ড. মীর খালেদ ইকবাল চৌধুরী, ড. আব্দুর রহিম, প্রক্টর ড. মো. কামাল হোসেন, কর্মকর্তাদের মধ্যে কামরুল হাসান, জিএম শামসাদ ফখরুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক মো. ফারুক হোসেন চৌধুরীর পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, এ নিয়ে অধ্যাপক হাফিজা খাতুন ১২টি ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করলেন। এর আগে গবেষণা ও শিক্ষার জন্য বিভিন্ন গবেষণা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১১টি ট্রাস্ট ফান্ড প্রতিষ্ঠা করেছেন। যার মধ্যে একটি গবেষণা পরিচালনার জন্য এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ, স্বর্ণপদকের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগে একটি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটি ‘হাফিজা খাতুন গোল্ড মেডেল ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করেছেন। স্নাতকে অসাধারণ ফলাফলের জন্য ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সাথে একটি এবং খেলাধুলায় অসামান্য পারফরম্যান্সের জন্য দুটি (একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা) ট্রাস্ট ফান্ড করেছেন। গাজীপুরের বড় কয়েড় প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ে দুইটি ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছেন।
তাঁর পিতা-মাতার নামে ‘ফয়জুন্নেসা কবিরুদ্দিন মেমোরিয়াল’ নামে চারটি ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছেন। গাজীপুরের কাপাসিয়ার চারটি বিদ্যালয়ে ‘হাফিজা খাতুন ও হযরত আলী ট্রাস্ট ফান্ড’ রয়েছে। এর বাইরে তিনি মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে অনুদান প্রদান করেছেন।
তিনি কানাডার মাঠ পর্যায় থেকে ডাইনোসরের ফসিল সংগ্রহ করে, বাংলাদেশের জাতীয় যাদুঘর এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরে প্রদান করেছেন।এছাড়াও, আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের সদস্য হিসেবে ৩০ বছর ধরে আর্তমানবতার সেবায় কাজ করে যাচ্ছেন।
ইবিহো/এসএস