ভারত থেকে আসা ৩ বানর হাবিপ্রবি ও কুড়িগ্রামের লোকালয়ে

নাঈম ইসলাম সংগ্রাম

‘ভারত’ থেকে আসা ৩ বানর হাবিপ্রবি ও কুড়িগ্রামের লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। 

হাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে ও কুড়িগ্রামের লোকালয়ে টিনের চালে বানর ঘুরে বেড়াচ্ছে। দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) ক্যাম্পাসে একটি ও কুড়িগ্রামের লোকালয়ে দুটি বানরের খোঁজ পাওয়া গেছে। প্রশাসন মনে করছে, বানরগুলো খাবারের খোঁজে ভারত থেকে বাংলাদেশে এসেছে।

শুক্রবার (১৮ আগস্ট) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের পাশে একটি বানর দেখা যায়। অন্যদিকে কুড়িগ্রাম পৌর শহরের পলাশবাড়ী পাঠান এলাকায় সকালে দুটি বানর দেখে এলাকাবাসী।

হাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে বানর দেখে উৎসাহ নিয়ে কেউ খাবার দিচ্ছেন আবার কেউ ছবি তুলছেন। অন্যদিকে কুড়িগ্রামে বানর দুটি ঘরের সানসেটে, গাছের ডালে দাপিয়ে বেড়ানো দেখে উৎসুক জনতা ভিড় করছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থী মো. মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘উটপাখির ক্যাম্পাস নামে পরিচিত হাবিপ্রবিতে বিচিত্র ধরনের প্রাণী থাকলেও বানরের কোনো প্রজাতি ছিল না। আজকে হঠাৎ ক্যাম্পাসে একটি বানর দেখতে পেলাম। এটিকে আমরা রেসাস বানর নামে চিনি।’

কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী মো. সোহেল রানা বলেন, ‘ক্যাম্পাসে হুট করে বানর দেখব, এমনটা কখনও প্রত্যাশা ছিল না। যখন দেখলাম কাছে যাওয়ার চেষ্টা করলাম, তখন বানরটি আক্রমণাত্মক মনে হলো।’

অপরদিকে পৌর শহরের বাসিন্দা মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ’সকালে হঠাৎ আমার সুপারি বাগানে পাশাপাশি দুটি বানর চোখে পড়ে। এর আগে বানর দুটি আমাদের চোখে পড়েনি। বানর দেখতে অনেক লোক জড়ো হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত বানর দুটি কারও ক্ষতি করেনি।’

কুড়িগ্রাম জেলা সহকারী বন সংরক্ষক মোহাম্মদ রাশিদ আরিফ, কুড়িগ্রামে আশপাশে বড় বন না থাকায় এ অঞ্চলে বানর আসার সুযোগ নেই। তবে সীমান্ত পেরিয়ে ফলের ট্রাকে ফল খাওয়ার লোভে আসতে পারে। বানরগুলো কোথাও স্থির থাকে না। একটু পর পর স্থান বদল করে।

ইবিহো/এসএস

ভারত থেকে আসা ৩ বানর হাবিপ্রবি ও কুড়িগ্রামের লোকালয়ে

নাঈম ইসলাম সংগ্রাম

‘ভারত’ থেকে আসা ৩ বানর হাবিপ্রবি ও কুড়িগ্রামের লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। 

হাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে ও কুড়িগ্রামের লোকালয়ে টিনের চালে বানর ঘুরে বেড়াচ্ছে। দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) ক্যাম্পাসে একটি ও কুড়িগ্রামের লোকালয়ে দুটি বানরের খোঁজ পাওয়া গেছে। প্রশাসন মনে করছে, বানরগুলো খাবারের খোঁজে ভারত থেকে বাংলাদেশে এসেছে।

শুক্রবার (১৮ আগস্ট) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের পাশে একটি বানর দেখা যায়। অন্যদিকে কুড়িগ্রাম পৌর শহরের পলাশবাড়ী পাঠান এলাকায় সকালে দুটি বানর দেখে এলাকাবাসী।

হাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে বানর দেখে উৎসাহ নিয়ে কেউ খাবার দিচ্ছেন আবার কেউ ছবি তুলছেন। অন্যদিকে কুড়িগ্রামে বানর দুটি ঘরের সানসেটে, গাছের ডালে দাপিয়ে বেড়ানো দেখে উৎসুক জনতা ভিড় করছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থী মো. মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘উটপাখির ক্যাম্পাস নামে পরিচিত হাবিপ্রবিতে বিচিত্র ধরনের প্রাণী থাকলেও বানরের কোনো প্রজাতি ছিল না। আজকে হঠাৎ ক্যাম্পাসে একটি বানর দেখতে পেলাম। এটিকে আমরা রেসাস বানর নামে চিনি।’

কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী মো. সোহেল রানা বলেন, ‘ক্যাম্পাসে হুট করে বানর দেখব, এমনটা কখনও প্রত্যাশা ছিল না। যখন দেখলাম কাছে যাওয়ার চেষ্টা করলাম, তখন বানরটি আক্রমণাত্মক মনে হলো।’

অপরদিকে পৌর শহরের বাসিন্দা মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ’সকালে হঠাৎ আমার সুপারি বাগানে পাশাপাশি দুটি বানর চোখে পড়ে। এর আগে বানর দুটি আমাদের চোখে পড়েনি। বানর দেখতে অনেক লোক জড়ো হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত বানর দুটি কারও ক্ষতি করেনি।’

কুড়িগ্রাম জেলা সহকারী বন সংরক্ষক মোহাম্মদ রাশিদ আরিফ, কুড়িগ্রামে আশপাশে বড় বন না থাকায় এ অঞ্চলে বানর আসার সুযোগ নেই। তবে সীমান্ত পেরিয়ে ফলের ট্রাকে ফল খাওয়ার লোভে আসতে পারে। বানরগুলো কোথাও স্থির থাকে না। একটু পর পর স্থান বদল করে।

ইবিহো/এসএস