পাবিপ্রবি

প্রিসাইজ এনার্জি: পদার্থ-গণিত-রসায়ন অলিম্পিয়াড

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
উদ্বেকাধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।ছবি: ইমরান আহমেদ।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ রবিবার ‘প্রিসাইজ এনার্জি’র ওপর পদার্থ, গণিত ও রসায়ন অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়েছে। অলিম্পিয়াড উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ্ উদ্দীন এবং বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ। সভাপতিত্ব করেন পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. খায়রুল আলম। অলিম্পিয়াডটি আয়োজন করে রাশিয়ার নিউক্লিয়ার করপোরেশন রোসাটমের ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ‘এনার্জি অব দ্য ফিউচার’ এবং সহযোগিতায় ছিল পাবিপ্রবির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. বাবুল হোসেন-এর পাঠানো বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন বলেন, গবেষণার মাধ্যমে জ্ঞানকে নতুন রূপে উদ্ভাবন করে আমাদের সামনে যেতে হবে। প্রতিটি কাজে পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ এবং সেভাবে সম্পন্ন করতে হবে। জ্ঞানের খোলা দরজা হতে জ্ঞান আহরণ করা এবং সেটি সঠিকভাবে প্রয়োগ ঘটাতে হবে। এই অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে আমরা প্রতিভা খুঁজে পাব, যা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। তিনি আরও বলেন, আমাদের ভালো কাজ করতে হবে এবং সেগুলোর প্রচারও বাড়াতে হবে। ইতিবাচক বিষয়গুলো বেশি বেশি উপস্থাপন করে সমাজকে জানাতে হবে। ইতিবাচক ভাবনা থেকেই ভালো কিছু করা সম্ভব। সেই সাথে জীবনে উন্নতি করা এবং ভবিষ্যতের পথ আরও সহজ ও সমৃণ হয়ে উঠে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান বলেন, সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একসাথে কাজ করতে হবে। আমাদের ভিতর থেকে জানার আগ্রহকে জাগ্রত করা এবং সেভাবে কাজ করতে হবে। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভালো কাজের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে। এ ধরনের আয়োজনের মধ্য দিয়ে আমরা টেলেন্ট খুঁজে বের করতে পারব বলে প্রত্যাশা করছি।

কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ্ উদ্দীন বলেন, সুযোগের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর চিন্তা-শক্তির বিকাশ ঘটে। তাদের জন্য আমাদের আরও বেশি সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এ ধরনের অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অনেক কিছু শেখার সুযোগ পাবে এবং আমরা অনেক টেলেন্ট খুঁজে পাব।

উদ্বোধনী অলিম্পিয়াড সকাল ১১টায় ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবনের গ্যালারী ২ এ সম্পন্ন হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে পদার্থ, গণিত ও রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক পর্বে অংশগ্রহণ করেন।

ইবিহো/এসএস

পাবিপ্রবি

প্রিসাইজ এনার্জি: পদার্থ-গণিত-রসায়ন অলিম্পিয়াড

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
উদ্বেকাধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।ছবি: ইমরান আহমেদ।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ রবিবার ‘প্রিসাইজ এনার্জি’র ওপর পদার্থ, গণিত ও রসায়ন অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়েছে। অলিম্পিয়াড উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ্ উদ্দীন এবং বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ। সভাপতিত্ব করেন পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. খায়রুল আলম। অলিম্পিয়াডটি আয়োজন করে রাশিয়ার নিউক্লিয়ার করপোরেশন রোসাটমের ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ‘এনার্জি অব দ্য ফিউচার’ এবং সহযোগিতায় ছিল পাবিপ্রবির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. বাবুল হোসেন-এর পাঠানো বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন বলেন, গবেষণার মাধ্যমে জ্ঞানকে নতুন রূপে উদ্ভাবন করে আমাদের সামনে যেতে হবে। প্রতিটি কাজে পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ এবং সেভাবে সম্পন্ন করতে হবে। জ্ঞানের খোলা দরজা হতে জ্ঞান আহরণ করা এবং সেটি সঠিকভাবে প্রয়োগ ঘটাতে হবে। এই অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে আমরা প্রতিভা খুঁজে পাব, যা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। তিনি আরও বলেন, আমাদের ভালো কাজ করতে হবে এবং সেগুলোর প্রচারও বাড়াতে হবে। ইতিবাচক বিষয়গুলো বেশি বেশি উপস্থাপন করে সমাজকে জানাতে হবে। ইতিবাচক ভাবনা থেকেই ভালো কিছু করা সম্ভব। সেই সাথে জীবনে উন্নতি করা এবং ভবিষ্যতের পথ আরও সহজ ও সমৃণ হয়ে উঠে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান বলেন, সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একসাথে কাজ করতে হবে। আমাদের ভিতর থেকে জানার আগ্রহকে জাগ্রত করা এবং সেভাবে কাজ করতে হবে। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভালো কাজের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে। এ ধরনের আয়োজনের মধ্য দিয়ে আমরা টেলেন্ট খুঁজে বের করতে পারব বলে প্রত্যাশা করছি।

কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ্ উদ্দীন বলেন, সুযোগের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর চিন্তা-শক্তির বিকাশ ঘটে। তাদের জন্য আমাদের আরও বেশি সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এ ধরনের অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অনেক কিছু শেখার সুযোগ পাবে এবং আমরা অনেক টেলেন্ট খুঁজে পাব।

উদ্বোধনী অলিম্পিয়াড সকাল ১১টায় ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবনের গ্যালারী ২ এ সম্পন্ন হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে পদার্থ, গণিত ও রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক পর্বে অংশগ্রহণ করেন।

ইবিহো/এসএস