ভিসি নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত আন্দলন চালিয়ে যাবে শিক্ষার্থীরা

নাজমুল হাসান রাবি

দ্রুত উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

আজ বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্টে মূলফটক বন্ধ করে এ অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে তারা।

এর আগে ৮ সেপ্টেম্বর ভিসি নিয়োগের জন্য দুই দিনের ও ১১ সেপ্টেম্বর একদিনের আল্টিমেটাম দেয় শিক্ষার্থীরা।

অবস্থান কর্মসূচিতে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান বলেন , ঢাবি ও রাবির মতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে আমাদের থেকে এগিয়ে।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন পিছিয়ে থাকবে? অন্যান্য স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভিসি নিয়োগ হলেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন ভিসি নিয়োগ হচ্ছে না?

তিনি আরো বলেন , আমরা সবাই ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমে ছিলাম।তবে আমাদের সাথেই কেন বৈষম্য হচ্ছে? আমরা পূর্বেও ফ্যাসিস্ট সরকারের থেকে আমাদের দাবি পূরণ করেছি,আমরা জানি আমাদের দাবি আদায়ের জন্য আমাদের কি করতে হবে।২৪ ঘন্টার মধ্যে ভিসি নিয়োগ না হলে আমরা কঠোর অবস্থান নিব।

ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুর রহমান বলেন , ভিসি পদত্যাগের ১ মাস হয়ে গেছে এর মধ্যে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগ হয়েছে ,তাদের হল খুলে দিয়েছে ,তাদের শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।তবে চবিতে আমরা একটি ভূতুড়ে পরিবেশে অবস্থান করছে।এখানে ছাত্রদের উপস্থিতি খুবই কম।কারণ আমাদের হলগুলো বন্ধ।তাই আমাদের দাবি দ্রুততম সময়ে চবিতে একজন যোগ্য , দক্ষ, শিক্ষার্থীবান্ধব এবং গবেষণাবান্ধব ভিসি নিয়োগ দিতে হবে।তাহলে আমাদের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পরিবেশ পাবে এবং সেশনজট থেকে মুক্তি পাবে।

৫ আগস্ট সরকার পতনের পর উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে ১২ আগস্ট পদত্যাগ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আবু তাহের, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক ) অধ্যাপক বেনু কুমার দে, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সেকান্দর চৌধুরী, প্রক্টরিয়াল বডি ও হলের প্রভোস্টরা।

ইবিহো/এসএস

ভিসি নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত আন্দলন চালিয়ে যাবে শিক্ষার্থীরা

নাজমুল হাসান রাবি

দ্রুত উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

আজ বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্টে মূলফটক বন্ধ করে এ অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে তারা।

এর আগে ৮ সেপ্টেম্বর ভিসি নিয়োগের জন্য দুই দিনের ও ১১ সেপ্টেম্বর একদিনের আল্টিমেটাম দেয় শিক্ষার্থীরা।

অবস্থান কর্মসূচিতে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান বলেন , ঢাবি ও রাবির মতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে আমাদের থেকে এগিয়ে।চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন পিছিয়ে থাকবে? অন্যান্য স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভিসি নিয়োগ হলেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন ভিসি নিয়োগ হচ্ছে না?

তিনি আরো বলেন , আমরা সবাই ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমে ছিলাম।তবে আমাদের সাথেই কেন বৈষম্য হচ্ছে? আমরা পূর্বেও ফ্যাসিস্ট সরকারের থেকে আমাদের দাবি পূরণ করেছি,আমরা জানি আমাদের দাবি আদায়ের জন্য আমাদের কি করতে হবে।২৪ ঘন্টার মধ্যে ভিসি নিয়োগ না হলে আমরা কঠোর অবস্থান নিব।

ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুর রহমান বলেন , ভিসি পদত্যাগের ১ মাস হয়ে গেছে এর মধ্যে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগ হয়েছে ,তাদের হল খুলে দিয়েছে ,তাদের শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।তবে চবিতে আমরা একটি ভূতুড়ে পরিবেশে অবস্থান করছে।এখানে ছাত্রদের উপস্থিতি খুবই কম।কারণ আমাদের হলগুলো বন্ধ।তাই আমাদের দাবি দ্রুততম সময়ে চবিতে একজন যোগ্য , দক্ষ, শিক্ষার্থীবান্ধব এবং গবেষণাবান্ধব ভিসি নিয়োগ দিতে হবে।তাহলে আমাদের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পরিবেশ পাবে এবং সেশনজট থেকে মুক্তি পাবে।

৫ আগস্ট সরকার পতনের পর উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে ১২ আগস্ট পদত্যাগ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আবু তাহের, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক ) অধ্যাপক বেনু কুমার দে, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সেকান্দর চৌধুরী, প্রক্টরিয়াল বডি ও হলের প্রভোস্টরা।

ইবিহো/এসএস