বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তির আবেদন শেষ আজ, ক্লাস ১০ জুলাই

বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তির জন্য আবেদনের সময়সীমা শেষ হচ্ছে আজ শনিবার। এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় শুধু কৃতকার্য প্রার্থীরাই টেলিটক প্রিপেইড নম্বরের মাধ্যমে নির্ধারিত ১,০০০ টাকা ফি দিয়ে আজ রাত ১২টা পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। ক্লাস শুরু হবে আগামী ১০ জুলাই থেকে।

টেলিটকের মাধ্যমে এই লিংক থেকে আবেদন করা যাবে। অনলাইনে আবেদনের বিস্তারিত নির্দেশাবলি স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে।

আবেদনের শেষ সময় ১০ জুন ২০২৩ (রাত ১২টা পর্যন্ত)। আবেদন ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জুন ২০২৩ (রাত ১২টা পর্যন্ত)। প্রাথমিক নির্বাচনের এসএমএস প্রদানের তারিখ ১৩ জুন (দুপুর ১২টা) ও প্রাথমিক নিশ্চয়নের শেষ তারিখ ১৮ জুন। দ্বিতীয় নির্বাচনের এসএমএস প্রদানের তারিখ ২০ জুন ও দ্বিতীয় নিশ্চয়নের শেষ তারিখ ২৫ জুন। ওয়েবসাইটে তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৭ জুন। ভর্তি শুরু হবে আগামী ৩ জুলাই থেকে, চলবে ৯ জুলাই পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে আগামী ১০ জুলাই।

সম্পূরক তথ্য

বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে ও কোটা নির্ধারণে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত ও অনুমোদিত মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা ২০২৩ প্রযোজ্য হবে।

অনলাইন আবেদনে করণীয়

  • শিক্ষার্থীকে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার জন্য এই ওয়েবসাইটের MBBS Non Government ট্যাব নির্বাচন করে ব্যবহৃত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য আবেদন করার সময় প্রার্থীরা MBBS ২০২৩ ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করার জন্য যে প্রমাণপত্র ব্যবহার করেছেন, তা সিস্টেম দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচিত হবে।
  • ওয়েবলিংকে প্রদর্শিত মেডিকেল কলেজগুলো থেকে পছন্দক্রম উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে। পরবর্তী সময়ে আবেদনের পছন্দক্রম ও মেধা অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর জন্য যোগ্য মেডিকেল কলেজ নির্ধারিত হবে। এ ক্ষেত্রে আবশ্যিকভাবে ছেলেদের ৬০টি ও মেয়েদের ৬৬টি মেডিকেল কলেজের পছন্দক্রম উল্লেখ করতে হবে।
  • ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে নিজ অর্থায়নে ভর্তি মেধাবী ও অসচ্ছল কোটায় ভর্তি-ইচ্ছুক—দুটি পছন্দক্রমের একটি উল্লেখ করতে হবে এবং তা করলে দ্বিতীয় পছন্দক্রম স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। কোনো প্রার্থী মেধাবী ও অসচ্ছল কোটায় আবেদন করতে চাইলে অনলাইন আবেদনপত্রে শিক্ষার্থীর বৈধ অভিভাবকের বার্ষিক আয়, স্থাবর সম্পত্তির টাকায় মূল্যমান ও অস্থাবর সম্পত্তির টাকায় মূল্যমান নির্ধারিত ট্যাবে ড্রপডাউন বক্স থেকে নির্ধারণ করে দিতে হবে। সবশেষে অঙ্গীকারনামায় ক্লিক করতে হবে।
  • আবেদনকারীরা সম্পূর্ণভাবে মেধা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে নির্বাচিত হবেন। অর্থাৎ আবেদনকারীদের প্রথমে মেধাক্রমে সাজিয়ে একের পর এক বরাদ্দের জন্য নির্বাচন করা হবে। বরাদ্দের ক্ষেত্রে আবেদনকারীর পছন্দের তালিকার ক্রমানুযায়ী প্রথম যে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন ফাঁকা থাকবে, সেখানেই তাঁকে বরাদ্দ দেওয়া হবে। তবে বরাদ্দের সময় যদি সব বেসরকারি মেডিকেল কলেজেই আসন পূর্ণ হয়ে যায়, সেই আবেদনকারীকে অপেক্ষমাণ তালিকায় রাখা হবে।
  • আবেদন দাখিলের সময় অনলাইন ফি ৯০০ টাকা টেলিটক প্রিপেইড নম্বর থেকে প্রদান করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের পর দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রার্থী মেধাক্রম অনুযায়ী কোন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত হবেন, তা খুদে বার্তার মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। নির্বাচিত প্রার্থীকে সর্বোচ্চ ৫ দিনের মধ্যে টেলিটক প্রিপেইড নম্বর থেকে ১০০ টাকা প্রদান করে নিশ্চিত করতে হবে, তিনি  যে কলেজের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন, সেই কলেজে এবং পরবর্তী সময়ে মাইগ্রেশনের সময় অধিকতর পছন্দের কলেজের জন্য নির্বাচিত হলে সেই কলেজে ভর্তিতে সম্মত আছেন। প্রার্থী সেটি নিশ্চিত না করলে তাঁর বরাদ্দকৃত আসনটি খালি বলে ধরে নেওয়া হবে এবং ভর্তি নিশ্চয়ন না করায় তাঁকে পরবর্তী সময়ে বেসরকারি অন্য কোনো মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য বিবেচনা করা হবে না।
  • প্রথমবার নিশ্চয়নের জন্য নির্ধারিত তারিখ শেষে শূন্য থাকা আসনগুলোয় দ্বিতীয় পর্যায়ের বরাদ্দের কার্যক্রম শুরু হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ের বরাদ্দের জন্য নতুন করে আবেদন করার প্রয়োজন নেই। প্রথমবার আবেদনকৃত প্রার্থীদের মধ্য থেকেই স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে দ্বিতীয় পর্যায়ের বরাদ্দ সম্পন্ন করা হবে। এ ক্ষেত্রে শূন্য আসনগুলোয় শুরুতে প্রথমবার বরাদ্দকৃত আবেদনকারীদের মধ্য থেকে মাইগ্রেশনের মাধ্যমে ও পরবর্তী সময়ে শূন্য আসন পূরণের জন্য অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে আবেদনকারীদের নতুনভাবে নির্বাচন করা হবে। দুই ক্ষেত্রেই বরাদ্দের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণভাবে মেধা ও পছন্দের ভিত্তিতে সম্পন্ন করা হবে। দ্বিতীয়বারে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নির্বাচিত প্রার্থীকে সর্বোচ্চ পাঁচ দিনের মধ্যে টেলিটকের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবারও ১০০ টাকা প্রদান করে নিশ্চয়ন করতে হবে, তিনি যে কলেজের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন, সেখানে ভর্তি হতে সম্মত আছেন।
  • জাতীয় মেধাতালিকার শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাঁরা বেসরকারি মেডিকেল কলেজে মেধাবী-অসচ্ছল কোটায় ভর্তি হতে আগ্রহী, তাঁরা অনলাইনে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা থেকে নিজের পছন্দের ক্রমানুসারে আবেদন করবেন। মেধাবী-অসচ্ছল কোটায় আবেদনের জন্য স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ কর্তৃক নির্ধারিত ‘অসচ্ছলতা’ প্রমাণের শর্তগুলো ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা থাকবে এবং সে অনুযায়ী আবেদন দাখিল করতে হবে। যাঁরা এই কোটায় আবেদন করবেন, তাঁরা শুধু মেধাবী-অসচ্ছল কোটার আসনগুলোর জন্য নির্বাচিত হবেন। মেধাবী-অসচ্ছল কোটায় ভর্তি-ইচ্ছুকদের অসচ্ছলতার দালিলিক প্রমাণ মিথ্যা বা ভুল প্রমাণিত হলে আবেদন বাতিল হবে এবং অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। মেধাবী-অসচ্ছল কোটায় আবেদনকারীদের মধ্য থেকে মেধা ও স্কোরের ভিত্তিতে মেধাবী-অসচ্ছল কোটার মোট আসনের তিন গুণ শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর কেন্দ্রীয়ভাবে মনোনয়ন প্রদান করে কলেজগুলোর মধ্যে বণ্টন করবে। সংশ্লিষ্ট কলেজের পরিচালনা পর্ষদ মনোনীত প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নিয়ে সর্বসম্মতিক্রমে কোটায় সুযোগপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তালিকা চূড়ান্ত করে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরকে অবহিত করবে।
  • সূত্র: প্রথম আলো।

বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তির আবেদন শেষ আজ, ক্লাস ১০ জুলাই

বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তির জন্য আবেদনের সময়সীমা শেষ হচ্ছে আজ শনিবার। এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় শুধু কৃতকার্য প্রার্থীরাই টেলিটক প্রিপেইড নম্বরের মাধ্যমে নির্ধারিত ১,০০০ টাকা ফি দিয়ে আজ রাত ১২টা পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। ক্লাস শুরু হবে আগামী ১০ জুলাই থেকে।

টেলিটকের মাধ্যমে এই লিংক থেকে আবেদন করা যাবে। অনলাইনে আবেদনের বিস্তারিত নির্দেশাবলি স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে।

আবেদনের শেষ সময় ১০ জুন ২০২৩ (রাত ১২টা পর্যন্ত)। আবেদন ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জুন ২০২৩ (রাত ১২টা পর্যন্ত)। প্রাথমিক নির্বাচনের এসএমএস প্রদানের তারিখ ১৩ জুন (দুপুর ১২টা) ও প্রাথমিক নিশ্চয়নের শেষ তারিখ ১৮ জুন। দ্বিতীয় নির্বাচনের এসএমএস প্রদানের তারিখ ২০ জুন ও দ্বিতীয় নিশ্চয়নের শেষ তারিখ ২৫ জুন। ওয়েবসাইটে তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৭ জুন। ভর্তি শুরু হবে আগামী ৩ জুলাই থেকে, চলবে ৯ জুলাই পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে আগামী ১০ জুলাই।

সম্পূরক তথ্য

বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে ও কোটা নির্ধারণে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত ও অনুমোদিত মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা ২০২৩ প্রযোজ্য হবে।

অনলাইন আবেদনে করণীয়

  • শিক্ষার্থীকে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার জন্য এই ওয়েবসাইটের MBBS Non Government ট্যাব নির্বাচন করে ব্যবহৃত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য আবেদন করার সময় প্রার্থীরা MBBS ২০২৩ ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করার জন্য যে প্রমাণপত্র ব্যবহার করেছেন, তা সিস্টেম দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচিত হবে।
  • ওয়েবলিংকে প্রদর্শিত মেডিকেল কলেজগুলো থেকে পছন্দক্রম উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে। পরবর্তী সময়ে আবেদনের পছন্দক্রম ও মেধা অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর জন্য যোগ্য মেডিকেল কলেজ নির্ধারিত হবে। এ ক্ষেত্রে আবশ্যিকভাবে ছেলেদের ৬০টি ও মেয়েদের ৬৬টি মেডিকেল কলেজের পছন্দক্রম উল্লেখ করতে হবে।
  • ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে নিজ অর্থায়নে ভর্তি মেধাবী ও অসচ্ছল কোটায় ভর্তি-ইচ্ছুক—দুটি পছন্দক্রমের একটি উল্লেখ করতে হবে এবং তা করলে দ্বিতীয় পছন্দক্রম স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। কোনো প্রার্থী মেধাবী ও অসচ্ছল কোটায় আবেদন করতে চাইলে অনলাইন আবেদনপত্রে শিক্ষার্থীর বৈধ অভিভাবকের বার্ষিক আয়, স্থাবর সম্পত্তির টাকায় মূল্যমান ও অস্থাবর সম্পত্তির টাকায় মূল্যমান নির্ধারিত ট্যাবে ড্রপডাউন বক্স থেকে নির্ধারণ করে দিতে হবে। সবশেষে অঙ্গীকারনামায় ক্লিক করতে হবে।
  • আবেদনকারীরা সম্পূর্ণভাবে মেধা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে নির্বাচিত হবেন। অর্থাৎ আবেদনকারীদের প্রথমে মেধাক্রমে সাজিয়ে একের পর এক বরাদ্দের জন্য নির্বাচন করা হবে। বরাদ্দের ক্ষেত্রে আবেদনকারীর পছন্দের তালিকার ক্রমানুযায়ী প্রথম যে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসন ফাঁকা থাকবে, সেখানেই তাঁকে বরাদ্দ দেওয়া হবে। তবে বরাদ্দের সময় যদি সব বেসরকারি মেডিকেল কলেজেই আসন পূর্ণ হয়ে যায়, সেই আবেদনকারীকে অপেক্ষমাণ তালিকায় রাখা হবে।
  • আবেদন দাখিলের সময় অনলাইন ফি ৯০০ টাকা টেলিটক প্রিপেইড নম্বর থেকে প্রদান করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের পর দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রার্থী মেধাক্রম অনুযায়ী কোন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত হবেন, তা খুদে বার্তার মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। নির্বাচিত প্রার্থীকে সর্বোচ্চ ৫ দিনের মধ্যে টেলিটক প্রিপেইড নম্বর থেকে ১০০ টাকা প্রদান করে নিশ্চিত করতে হবে, তিনি  যে কলেজের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন, সেই কলেজে এবং পরবর্তী সময়ে মাইগ্রেশনের সময় অধিকতর পছন্দের কলেজের জন্য নির্বাচিত হলে সেই কলেজে ভর্তিতে সম্মত আছেন। প্রার্থী সেটি নিশ্চিত না করলে তাঁর বরাদ্দকৃত আসনটি খালি বলে ধরে নেওয়া হবে এবং ভর্তি নিশ্চয়ন না করায় তাঁকে পরবর্তী সময়ে বেসরকারি অন্য কোনো মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য বিবেচনা করা হবে না।
  • প্রথমবার নিশ্চয়নের জন্য নির্ধারিত তারিখ শেষে শূন্য থাকা আসনগুলোয় দ্বিতীয় পর্যায়ের বরাদ্দের কার্যক্রম শুরু হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ের বরাদ্দের জন্য নতুন করে আবেদন করার প্রয়োজন নেই। প্রথমবার আবেদনকৃত প্রার্থীদের মধ্য থেকেই স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে দ্বিতীয় পর্যায়ের বরাদ্দ সম্পন্ন করা হবে। এ ক্ষেত্রে শূন্য আসনগুলোয় শুরুতে প্রথমবার বরাদ্দকৃত আবেদনকারীদের মধ্য থেকে মাইগ্রেশনের মাধ্যমে ও পরবর্তী সময়ে শূন্য আসন পূরণের জন্য অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে আবেদনকারীদের নতুনভাবে নির্বাচন করা হবে। দুই ক্ষেত্রেই বরাদ্দের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণভাবে মেধা ও পছন্দের ভিত্তিতে সম্পন্ন করা হবে। দ্বিতীয়বারে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নির্বাচিত প্রার্থীকে সর্বোচ্চ পাঁচ দিনের মধ্যে টেলিটকের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবারও ১০০ টাকা প্রদান করে নিশ্চয়ন করতে হবে, তিনি যে কলেজের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন, সেখানে ভর্তি হতে সম্মত আছেন।
  • জাতীয় মেধাতালিকার শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাঁরা বেসরকারি মেডিকেল কলেজে মেধাবী-অসচ্ছল কোটায় ভর্তি হতে আগ্রহী, তাঁরা অনলাইনে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা থেকে নিজের পছন্দের ক্রমানুসারে আবেদন করবেন। মেধাবী-অসচ্ছল কোটায় আবেদনের জন্য স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ কর্তৃক নির্ধারিত ‘অসচ্ছলতা’ প্রমাণের শর্তগুলো ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা থাকবে এবং সে অনুযায়ী আবেদন দাখিল করতে হবে। যাঁরা এই কোটায় আবেদন করবেন, তাঁরা শুধু মেধাবী-অসচ্ছল কোটার আসনগুলোর জন্য নির্বাচিত হবেন। মেধাবী-অসচ্ছল কোটায় ভর্তি-ইচ্ছুকদের অসচ্ছলতার দালিলিক প্রমাণ মিথ্যা বা ভুল প্রমাণিত হলে আবেদন বাতিল হবে এবং অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। মেধাবী-অসচ্ছল কোটায় আবেদনকারীদের মধ্য থেকে মেধা ও স্কোরের ভিত্তিতে মেধাবী-অসচ্ছল কোটার মোট আসনের তিন গুণ শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর কেন্দ্রীয়ভাবে মনোনয়ন প্রদান করে কলেজগুলোর মধ্যে বণ্টন করবে। সংশ্লিষ্ট কলেজের পরিচালনা পর্ষদ মনোনীত প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নিয়ে সর্বসম্মতিক্রমে কোটায় সুযোগপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তালিকা চূড়ান্ত করে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরকে অবহিত করবে।
  • সূত্র: প্রথম আলো।