সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এক পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তিব্যবস্থা চান শিক্ষামন্ত্রী

বিশেষ প্রতিবেদক

শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ফাইল ছবি: বাসস

দেশে বর্তমানে ৫৩টি সরকারি এবং ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে হাতে গোনা কয়েকটি বাদে অধিকাংশই গুচ্ছ ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষা নেয়। অর্থাৎ গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একজন শিক্ষার্থী একটি পরীক্ষা দিয়েই ভর্তি হতে পারেন। আবার পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আলাদাভাবে পরীক্ষা নেয়।

ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে একটি পরীক্ষা হয়। সেখানে হয়তো গণিত, বিজ্ঞান বা ভাষা—এ জাতীয় বিষয় এবং সাধারণ জ্ঞানের ওপর পরীক্ষা হয়। সেই পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় পাওয়া যায়। কিন্তু এখানে (বাংলাদেশে) যারা এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষা দিচ্ছে, তারাই বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে আবারও একই বিষয়ের ওপর পরীক্ষা দিচ্ছে। সেটি না করে ভাষা, গণিত, সাধারণ জ্ঞানের ওপর একটি পরীক্ষা হওয়া উচিত। আর যতক্ষণ না পর্যন্ত সেটিতে যেতে পারছেন, ততক্ষণ পর্যন্ত বিদ্যমান গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষা ব্যবস্থাপনাকে আরও ভালো করতে হবে।

শিক্ষামন্ত্রী মনে করেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে যেতে যত সময় লেগেছে, নতুন পদ্ধতিতে যেতে তত সময় লাগার কথা নয়। উপাচার্যদের সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সঙ্গে কথা বলে যে ধরনের মতামত পেয়েছেন তাতে মনে হয়, হয়তো অনেক কম সময়েই নতুন পদ্ধতিতে যেতে পারবেন।

এবার পুনর্বিন্যাস করা যে পাঠ্যসূচিতে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হয়েছে, সেই পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাটি হওয়া উচিত বলে মনে করেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে এ বিষয়ে সব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও তাঁরা আলাপ-আলোচনা করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সঙ্গেও অতি সম্প্রতি আলাপ করেছেন।

সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এক পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তিব্যবস্থা চান শিক্ষামন্ত্রী

বিশেষ প্রতিবেদক

শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ফাইল ছবি: বাসস

দেশে বর্তমানে ৫৩টি সরকারি এবং ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে হাতে গোনা কয়েকটি বাদে অধিকাংশই গুচ্ছ ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষা নেয়। অর্থাৎ গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একজন শিক্ষার্থী একটি পরীক্ষা দিয়েই ভর্তি হতে পারেন। আবার পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আলাদাভাবে পরীক্ষা নেয়।

ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে একটি পরীক্ষা হয়। সেখানে হয়তো গণিত, বিজ্ঞান বা ভাষা—এ জাতীয় বিষয় এবং সাধারণ জ্ঞানের ওপর পরীক্ষা হয়। সেই পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় পাওয়া যায়। কিন্তু এখানে (বাংলাদেশে) যারা এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষা দিচ্ছে, তারাই বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে আবারও একই বিষয়ের ওপর পরীক্ষা দিচ্ছে। সেটি না করে ভাষা, গণিত, সাধারণ জ্ঞানের ওপর একটি পরীক্ষা হওয়া উচিত। আর যতক্ষণ না পর্যন্ত সেটিতে যেতে পারছেন, ততক্ষণ পর্যন্ত বিদ্যমান গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষা ব্যবস্থাপনাকে আরও ভালো করতে হবে।

শিক্ষামন্ত্রী মনে করেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে যেতে যত সময় লেগেছে, নতুন পদ্ধতিতে যেতে তত সময় লাগার কথা নয়। উপাচার্যদের সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সঙ্গে কথা বলে যে ধরনের মতামত পেয়েছেন তাতে মনে হয়, হয়তো অনেক কম সময়েই নতুন পদ্ধতিতে যেতে পারবেন।

এবার পুনর্বিন্যাস করা যে পাঠ্যসূচিতে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হয়েছে, সেই পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাটি হওয়া উচিত বলে মনে করেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে এ বিষয়ে সব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও তাঁরা আলাপ-আলোচনা করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সঙ্গেও অতি সম্প্রতি আলাপ করেছেন।