একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র
ড. সনজিত পাল
সিনিয়র শিক্ষক, সেন্ট গ্রেগরী হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা
লালসালু
-সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্
অনুধাবন প্রশ্ন
[পূর্বে প্রকাশিত অংশের পর]
৬১. ‘তার চোখ যেন পৃথিবীর দুঃখ-বেদনার অর্থহীনতায় হারিয়ে গেছে’- তাৎপর্য বর্ণনা কর।
৬২. মহাসমুদ্রের ডাককে অবহেলা করে বালুতীরে কী যেন খোঁজে- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৬৩. ‘চোখে তার তেমনি শিকারির সূচ্যগ্র একাগ্রতা’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৬৪. ‘বিশ্বাসের পাথকে যেন খোদাই সে চোখ’- ব্যাখ্যা কর।
৬৫. মজিদ আওয়ালপুরের পীরকে শয়তান আখ্যা দিয়েছে কেন?
৬৬. মজিদ কীভাবে দিনের পর দিন নিজের আত্মবিশ্বাস ফিরে পায়?
৬৭. ‘ব্যাপারটা ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়ার মতো’- কোন ব্যাপারটি, ব্যাখ্যা কর।
৬৮. মজিদ কীভাবে মহব্বতনগর গ্রামে শিকড় গেড়েছিল?
৬৯. ‘পোলা মাইনষের মাথায় একটা বদ খেয়াল ঢুকছে’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৭০. ‘দেশটা কেমন মরার দেশ’- কোন দেশ, ব্যাখ্যা কর।
৭১. ‘আজি সেখানে নির্ভেজাল নিষ্ঠুর হিংস্রতা’- ব্যাখ্যা কর।
৭২. ‘ধান দিয়া কী হইব, মানুষের জান যদি না থাকে’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৭৩. ‘তাই তারা ছোটে, ছোটে’- কারা এবং কেন ছোটে? বর্ণনা কর।
৭৪. হাসুনির মাকে তার বাপ পিটিয়েছিল কেন?
৭৫. ‘মজিদের শক্তি ওপর থেকে আসে, আসে ওই সালু কাপড় আবৃত মাজার থেকে’- ব্যাখ্যা কর।
৭৬. গ্রামে আক্কাসের স্কুল প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন কীভাবে ভেঙে যায়?
৭৭. ‘দুনিয়াটা বড় বিচিত্র জায়না’- কেন বলা হয়েছে?
৭৮. কোন ঘটনায় মজিদ বিস্ময়করভাবে নিঃসঙ্গ বোধ করে? বর্ণনা কর।
৭৯. ‘কেবল ধীরে ধীরে কাঠের মতো শক্ত হয়ে ওঠে তার মুখটা’- কার মুখ? ব্যাখ্যা কর।
৮০. ‘জমিলা যেন ঠাটাপড়া মানুষের মতো হয়ে গেছে’- কেন? ব্যাখ্যা কর।
৮১. ‘সজোরে নড়তে থাকা পাখাটার পানে তাকিয়ে সে মূর্তিবৎ বসে থাকে’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৮২. ‘আপনারা জাহেল, বে-এলেম, আনপাড়াহ্’- কাদের উদ্দেশ্যে, কেন বলা হয়েছে?
৮৩. ‘বলতে বলতে মজিদের কোটরাগত ক্ষুদ্র চোখ দুটো পানিতে ছাপিয়ে ওঠে’- সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা কর।
৮৪. ‘ভাবে, খোদার বান্দা সে নির্বোধ ও জীবনের জন্য অন্ধ’- ব্যাখ্যা কর।
৮৫. ‘দুনিয়াতে সচ্ছলভাবে দু-বেলা খেয়ে বাঁচবার জন্য যে-খেলা খেলতে যাচ্ছে সে-খেলা সাংঘাতিক’- ব্যাখ্যা কর।
৮৬. রহিমার চোখে ভয় দেখেছে মজিদ- কীভাবে? বর্ণনা কর।
৮৭. খালেক ব্যাপারীর শক্তিতে আর মজিদের শক্তিতে প্রভেদ আছে- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৮৮. ‘বাইরে মাজার যেমন রহস্যময় তাদের কাছে, মজিদও তেমনি রহস্যময়’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৮৯. আল্লাহ যেন আমারে সত্তর দুনিয়া থিকা লইয়া যায়- কেন বলা হয়েছে?
৯০. হঠাৎ সমবেদনায় রহিমার চোখ ছলছল করে ওঠে- সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা কর।
৯১. ‘যত ভাবে কথাটা, তত জ্বলে ওঠে বুড়ো’- ব্যাখ্যা কর।
৯২. ‘বড় ব্যথা পেলেন পয়গম্বর’- কোন প্রসঙ্গে, কেন বলা হয়েছে?
৯৩. তাহেরের বাপ এধার-ওধার তাকায়, অস্থির-অস্থির করে- কেন?
৯৪. মহব্বতনগরের সর্বোচ্চ তালগাছটি বন্দি পাখির মতো আছড়াতে থাকে- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৯৫. সালুতে ঢাকা মাছের পিঠের মতো চির নীরব মাজারটি একটি দুর্ভেদ্য, দুর্লঙ্ঘনীয় রহস্যে আবৃত- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৯৬. অন্ধকারে সাপের মতো চকচক করে তার চোখ- সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা কর।
৯৭. আবছা অন্ধকারে মজিদের চোখ জ্বলে ওঠে কেন?
৯৮. ‘একসময় ভাবে, ঝালর-দেয়া সালুকাপড়ে আবৃত নকল মাজারটিই এদের উপযুক্ত শিক্ষা, তাদের নিমকহারামির যথার্থ প্রতিদান’- সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা কর।
৯৯. যতসব শয়তানি, বেদাতি কাজকারবার। খোদার সঙ্গে মস্করা- কোন প্রসঙ্গে, কেন বলা হয়েছে?
১০০. মহব্বতনগর গ্রামের লোকেরা এতক্ষণ বিমূঢ় হয়ে ব্যাপারটা দেখছিল- কোন ব্যাপারটি? ব্যাখ্যা কর।
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র
ড. সনজিত পাল
সিনিয়র শিক্ষক, সেন্ট গ্রেগরী হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা
লালসালু
-সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্
অনুধাবন প্রশ্ন
[পূর্বে প্রকাশিত অংশের পর]
৬১. ‘তার চোখ যেন পৃথিবীর দুঃখ-বেদনার অর্থহীনতায় হারিয়ে গেছে’- তাৎপর্য বর্ণনা কর।
৬২. মহাসমুদ্রের ডাককে অবহেলা করে বালুতীরে কী যেন খোঁজে- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৬৩. ‘চোখে তার তেমনি শিকারির সূচ্যগ্র একাগ্রতা’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৬৪. ‘বিশ্বাসের পাথকে যেন খোদাই সে চোখ’- ব্যাখ্যা কর।
৬৫. মজিদ আওয়ালপুরের পীরকে শয়তান আখ্যা দিয়েছে কেন?
৬৬. মজিদ কীভাবে দিনের পর দিন নিজের আত্মবিশ্বাস ফিরে পায়?
৬৭. ‘ব্যাপারটা ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়ার মতো’- কোন ব্যাপারটি, ব্যাখ্যা কর।
৬৮. মজিদ কীভাবে মহব্বতনগর গ্রামে শিকড় গেড়েছিল?
৬৯. ‘পোলা মাইনষের মাথায় একটা বদ খেয়াল ঢুকছে’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৭০. ‘দেশটা কেমন মরার দেশ’- কোন দেশ, ব্যাখ্যা কর।
৭১. ‘আজি সেখানে নির্ভেজাল নিষ্ঠুর হিংস্রতা’- ব্যাখ্যা কর।
৭২. ‘ধান দিয়া কী হইব, মানুষের জান যদি না থাকে’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৭৩. ‘তাই তারা ছোটে, ছোটে’- কারা এবং কেন ছোটে? বর্ণনা কর।
৭৪. হাসুনির মাকে তার বাপ পিটিয়েছিল কেন?
৭৫. ‘মজিদের শক্তি ওপর থেকে আসে, আসে ওই সালু কাপড় আবৃত মাজার থেকে’- ব্যাখ্যা কর।
৭৬. গ্রামে আক্কাসের স্কুল প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন কীভাবে ভেঙে যায়?
৭৭. ‘দুনিয়াটা বড় বিচিত্র জায়না’- কেন বলা হয়েছে?
৭৮. কোন ঘটনায় মজিদ বিস্ময়করভাবে নিঃসঙ্গ বোধ করে? বর্ণনা কর।
৭৯. ‘কেবল ধীরে ধীরে কাঠের মতো শক্ত হয়ে ওঠে তার মুখটা’- কার মুখ? ব্যাখ্যা কর।
৮০. ‘জমিলা যেন ঠাটাপড়া মানুষের মতো হয়ে গেছে’- কেন? ব্যাখ্যা কর।
৮১. ‘সজোরে নড়তে থাকা পাখাটার পানে তাকিয়ে সে মূর্তিবৎ বসে থাকে’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৮২. ‘আপনারা জাহেল, বে-এলেম, আনপাড়াহ্’- কাদের উদ্দেশ্যে, কেন বলা হয়েছে?
৮৩. ‘বলতে বলতে মজিদের কোটরাগত ক্ষুদ্র চোখ দুটো পানিতে ছাপিয়ে ওঠে’- সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা কর।
৮৪. ‘ভাবে, খোদার বান্দা সে নির্বোধ ও জীবনের জন্য অন্ধ’- ব্যাখ্যা কর।
৮৫. ‘দুনিয়াতে সচ্ছলভাবে দু-বেলা খেয়ে বাঁচবার জন্য যে-খেলা খেলতে যাচ্ছে সে-খেলা সাংঘাতিক’- ব্যাখ্যা কর।
৮৬. রহিমার চোখে ভয় দেখেছে মজিদ- কীভাবে? বর্ণনা কর।
৮৭. খালেক ব্যাপারীর শক্তিতে আর মজিদের শক্তিতে প্রভেদ আছে- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৮৮. ‘বাইরে মাজার যেমন রহস্যময় তাদের কাছে, মজিদও তেমনি রহস্যময়’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৮৯. আল্লাহ যেন আমারে সত্তর দুনিয়া থিকা লইয়া যায়- কেন বলা হয়েছে?
৯০. হঠাৎ সমবেদনায় রহিমার চোখ ছলছল করে ওঠে- সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা কর।
৯১. ‘যত ভাবে কথাটা, তত জ্বলে ওঠে বুড়ো’- ব্যাখ্যা কর।
৯২. ‘বড় ব্যথা পেলেন পয়গম্বর’- কোন প্রসঙ্গে, কেন বলা হয়েছে?
৯৩. তাহেরের বাপ এধার-ওধার তাকায়, অস্থির-অস্থির করে- কেন?
৯৪. মহব্বতনগরের সর্বোচ্চ তালগাছটি বন্দি পাখির মতো আছড়াতে থাকে- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৯৫. সালুতে ঢাকা মাছের পিঠের মতো চির নীরব মাজারটি একটি দুর্ভেদ্য, দুর্লঙ্ঘনীয় রহস্যে আবৃত- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
৯৬. অন্ধকারে সাপের মতো চকচক করে তার চোখ- সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা কর।
৯৭. আবছা অন্ধকারে মজিদের চোখ জ্বলে ওঠে কেন?
৯৮. ‘একসময় ভাবে, ঝালর-দেয়া সালুকাপড়ে আবৃত নকল মাজারটিই এদের উপযুক্ত শিক্ষা, তাদের নিমকহারামির যথার্থ প্রতিদান’- সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা কর।
৯৯. যতসব শয়তানি, বেদাতি কাজকারবার। খোদার সঙ্গে মস্করা- কোন প্রসঙ্গে, কেন বলা হয়েছে?
১০০. মহব্বতনগর গ্রামের লোকেরা এতক্ষণ বিমূঢ় হয়ে ব্যাপারটা দেখছিল- কোন ব্যাপারটি? ব্যাখ্যা কর।