নতুন চাকরিতে প্রথমে মানিয়ে নিতে একটু কষ্ট হতে পারে। কারণ অনেক কিছুই নতুন করে বোঝার থাকে প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানে। তবে যত কষ্ট হোক নিজেকে সবাই পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ করতে চায়। তা ছাড়া কর্মক্ষেত্রে প্রথমেই নিজের একটি ভালো ছাপ ফেলা উচিত।

যাকে বলতে পারেন ‘হ্যালো ইফেক্ট’। যেখানে কোনো ব্যক্তি একটি জায়গায় ইতিবাচক থাকলে অন্যান্য জায়গায়ও ইতিবাচক থাকবে।

নিজের ভেতর ‘হ্যালো ইফেক্ট’ তৈরি করতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।

নিজের মধ্যে থাকুন

অন্যদের ভালো করার চেষ্টা না করে বা অন্যদের পিছে না গিয়ে নিজের দিকে মনোযোগী হোন। কিভাবে নিজেকে এখানে উপস্থাপন করতে পারেন, কিভাবে সেরা হতে পারেন, সেদিকে খেয়াল করুন। তাই বলে অন্যের ক্ষতি করে করবেন তা কিন্তু নয়। নিজের একটা ভালো ছাপ ফেলে দিন কর্মক্ষেত্রে। অনেক বাধা আসতে পারে, সেটা জয় করার চেষ্টা করুন।

অন্য ব্যক্তিকে গুরুত্ব দেওয়া বা যোগাযোগ দক্ষতা

কর্মক্ষেত্রে যখন নিজের একটি ভালো ছাপ ফেলার কথা আসে, তখন বাকিদের কথাও মনে রাখতে হবে। সহকর্মীদেরও কিছু বিষয় থাকতে পারে তাদের কথাও চিন্তা করতে হবে। যেমন সাহায্য করা, আপনার সম্পর্কে কিছু জানতে চাইলে বা কথা বলতে চাইলে কথা বলা, তাদের সঙ্গে মেশা ইত্যাদি। অন্যদের সঙ্গে কথা বললে তাদের সম্পর্কেও আপনার একটি ধারণা হবে।

কাজ বোঝা

কোনো একটি কাজ করতে গেলে সেই বিষয়ে আগে ভালো করে বুঝে নিন। কারো সাহায্য নিতে ভুলবেন না। ধরুন আপনি  মিটিংয়ে কিছু  উপস্থাপন করবেন, সে ক্ষেত্রে নিজেকে আগে থেকেই তৈরি করে নিন। যে জিনিস নিয়ে কথা বলবেন সেই বিষয়েই থাকুন। আপনার কাছ থেকে তারা কী বুঝতে চায় সেই বিষয়ে ফোকাস করতে হবে। গ্রুপ মিটিংগুলোতে সক্রিয় থাকবেন। নিজের বক্তব্য স্পষ্ট করে বলবেন।

নতুন জিনিস শেখা

সব সময় মনে রাখবেন আপনি প্রতিনিয়ত শিখছেন। তাই অন্য কারো কাছ থেকে শিখতে পিছপা হবেন না। নতুন নতুন জিনিস শিখে নিজের দক্ষতা বাড়ান।

তৈরি থাকুন

সব সময় তৈরি থাকতে হবে। সময়ের কাজ সময়ের মধ্যে শেষ করার চেষ্টা করুন। কোনো কাজ করতে অসুবিধা হলে বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করুন। তাহলে সব জায়গায় সহজেই মানিয়ে নিতে পারবেন।

অপেক্ষা করা শিখতে হবে

যখন কেউ কথা বলে আগে শুনে নিন। নিজে কথা বলার সময় বুঝেশুনে বলতে হবে। নিজের কথা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন।

সূত্র : লাইফ হ্যাকার।

নতুন চাকরিতে প্রথমে মানিয়ে নিতে একটু কষ্ট হতে পারে। কারণ অনেক কিছুই নতুন করে বোঝার থাকে প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানে। তবে যত কষ্ট হোক নিজেকে সবাই পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ করতে চায়। তা ছাড়া কর্মক্ষেত্রে প্রথমেই নিজের একটি ভালো ছাপ ফেলা উচিত।

যাকে বলতে পারেন ‘হ্যালো ইফেক্ট’। যেখানে কোনো ব্যক্তি একটি জায়গায় ইতিবাচক থাকলে অন্যান্য জায়গায়ও ইতিবাচক থাকবে।

নিজের ভেতর ‘হ্যালো ইফেক্ট’ তৈরি করতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।

নিজের মধ্যে থাকুন

অন্যদের ভালো করার চেষ্টা না করে বা অন্যদের পিছে না গিয়ে নিজের দিকে মনোযোগী হোন। কিভাবে নিজেকে এখানে উপস্থাপন করতে পারেন, কিভাবে সেরা হতে পারেন, সেদিকে খেয়াল করুন। তাই বলে অন্যের ক্ষতি করে করবেন তা কিন্তু নয়। নিজের একটা ভালো ছাপ ফেলে দিন কর্মক্ষেত্রে। অনেক বাধা আসতে পারে, সেটা জয় করার চেষ্টা করুন।

অন্য ব্যক্তিকে গুরুত্ব দেওয়া বা যোগাযোগ দক্ষতা

কর্মক্ষেত্রে যখন নিজের একটি ভালো ছাপ ফেলার কথা আসে, তখন বাকিদের কথাও মনে রাখতে হবে। সহকর্মীদেরও কিছু বিষয় থাকতে পারে তাদের কথাও চিন্তা করতে হবে। যেমন সাহায্য করা, আপনার সম্পর্কে কিছু জানতে চাইলে বা কথা বলতে চাইলে কথা বলা, তাদের সঙ্গে মেশা ইত্যাদি। অন্যদের সঙ্গে কথা বললে তাদের সম্পর্কেও আপনার একটি ধারণা হবে।

কাজ বোঝা

কোনো একটি কাজ করতে গেলে সেই বিষয়ে আগে ভালো করে বুঝে নিন। কারো সাহায্য নিতে ভুলবেন না। ধরুন আপনি  মিটিংয়ে কিছু  উপস্থাপন করবেন, সে ক্ষেত্রে নিজেকে আগে থেকেই তৈরি করে নিন। যে জিনিস নিয়ে কথা বলবেন সেই বিষয়েই থাকুন। আপনার কাছ থেকে তারা কী বুঝতে চায় সেই বিষয়ে ফোকাস করতে হবে। গ্রুপ মিটিংগুলোতে সক্রিয় থাকবেন। নিজের বক্তব্য স্পষ্ট করে বলবেন।

নতুন জিনিস শেখা

সব সময় মনে রাখবেন আপনি প্রতিনিয়ত শিখছেন। তাই অন্য কারো কাছ থেকে শিখতে পিছপা হবেন না। নতুন নতুন জিনিস শিখে নিজের দক্ষতা বাড়ান।

তৈরি থাকুন

সব সময় তৈরি থাকতে হবে। সময়ের কাজ সময়ের মধ্যে শেষ করার চেষ্টা করুন। কোনো কাজ করতে অসুবিধা হলে বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করুন। তাহলে সব জায়গায় সহজেই মানিয়ে নিতে পারবেন।

অপেক্ষা করা শিখতে হবে

যখন কেউ কথা বলে আগে শুনে নিন। নিজে কথা বলার সময় বুঝেশুনে বলতে হবে। নিজের কথা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন।

সূত্র : লাইফ হ্যাকার।