নন–ক্যাডারের শূন্য পদ কত, বিশ্লেষণ করছে পিএসসি

মোছাব্বের হোসেন

জানতে চাইলে পিএসসির নন–ক্যাডার শাখার একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘কোন বিসিএসের কত পদ, তা নির্দিষ্ট করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আমাদের চিঠি দিয়েছে, কিন্তু সেটাই চূড়ান্ত নয়। কারণ, এমন অনেক পদ আছে যেগুলোতে চাকরির যোগ্যতা ডিপ্লোমা পাস করেছেন, এমন প্রার্থীরা পাবেন। কিন্তু বিসিএসের প্রার্থীরা ডিপ্লোমা পাস করা নয়। আবার এমন কিছু কারিগরি পদ আছে, যা করার ক্ষেত্রে নন–ক্যাডারের প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার মিল না–ও থাকতে পারে। সেসব পদ আলাদা করা হবে। এ ছাড়া পেশাগত বা প্রফেশনাল কিছু পদও থাকে, সেগুলোর সঙ্গে প্রার্থীদের যোগ্যতার মিল হয় না। এসব পদ আলাদা করা হচ্ছে। এভাবে যাচাই–বাছাই করে নন–ক্যাডারের শূন্য পদের তালিকা চূড়ান্ত করা হবে। অন্য পদগুলোর আলাদা পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে।’

এসব পদ চূড়ান্ত করতে কত সময় লাগবে, জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘পিএসসির অন্য কাজ রয়েছে। এর বাইরে বেশি সময় দিয়ে নন–ক্যাডারের পদ যাচাই–বাছাই করার কাজ আমরা করছি। শিগগিরই ৪০তম বিসিএসের শূন্য পদের তালিকা প্রকাশ করার চেষ্টা করছি।’

এদিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পিএসসিতে নন–ক্যাডার পদের যেসব তালিকা পাঠিয়েছে, তাতে কোন বিসিএসের নন–ক্যাডারে কত পদ দেওয়া হয়েছে, জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানান, ৪০তম বিসিএসে বেশি পদ। তবে কত পদ, এখনই নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। পিএসসি এসব পদ নির্দিষ্ট করতে কাজ করছে।

নন–ক্যাডার নিয়োগে আগে একটি বিসিএসের ক্যাডার নিয়োগের পর অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ধাপে ধাপে মেধাক্রম অনুসারে নন–ক্যাডারে সুপারিশ করত পিএসসি। কিন্তু বিধিমালায় বলা ছিল, কোনো একটি বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাডার পদ নির্দিষ্ট করার পাশাপাশি নন–ক্যাডারের পদও নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। কিন্তু সেটি মানতে পারেনি পিএসসি। এখন ৪০তম বিসিএস থেকে বিধি অনুসারে নিয়োগ দিতে নতুন পদ্ধতি চালুর উদ্যোগ নেয় পিএসসি। এতে নন–ক্যাডারের চাকরিপ্রার্থীরা আগের নিয়মেই নন–ক্যাডার নিয়োগের আন্দোলন শুরু করেন। তাঁরা তাঁদের দাবি নিয়ে পিএসসির সামনে লাগাতার কর্মসূচি পালন করে আসছেন। তাঁদের দাবি যেহেতু ৪০, ৪১, ৪৩ ও ৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে বিধি মেনে নন–ক্যাডার পদ নির্দিষ্ট করা হয়নি, তাই এই মাঝপথে এসে চলমান বিসিএস থেকে বিধির দোহাই দেখিয়ে নন–ক্যাডার নিয়োগ চলবে না। প্রয়োজনে নতুন বিসিএস থেকে সেগুলো চালু করা যেতে পারে। নয়তো তাঁদের সঙ্গে অন্যায় হবে বলে মনে করেন নন–ক্যাডার চাকরিপ্রার্থীরা।

নন–ক্যাডারের শূন্য পদ কত, বিশ্লেষণ করছে পিএসসি

মোছাব্বের হোসেন

জানতে চাইলে পিএসসির নন–ক্যাডার শাখার একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘কোন বিসিএসের কত পদ, তা নির্দিষ্ট করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আমাদের চিঠি দিয়েছে, কিন্তু সেটাই চূড়ান্ত নয়। কারণ, এমন অনেক পদ আছে যেগুলোতে চাকরির যোগ্যতা ডিপ্লোমা পাস করেছেন, এমন প্রার্থীরা পাবেন। কিন্তু বিসিএসের প্রার্থীরা ডিপ্লোমা পাস করা নয়। আবার এমন কিছু কারিগরি পদ আছে, যা করার ক্ষেত্রে নন–ক্যাডারের প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার মিল না–ও থাকতে পারে। সেসব পদ আলাদা করা হবে। এ ছাড়া পেশাগত বা প্রফেশনাল কিছু পদও থাকে, সেগুলোর সঙ্গে প্রার্থীদের যোগ্যতার মিল হয় না। এসব পদ আলাদা করা হচ্ছে। এভাবে যাচাই–বাছাই করে নন–ক্যাডারের শূন্য পদের তালিকা চূড়ান্ত করা হবে। অন্য পদগুলোর আলাদা পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে।’

এসব পদ চূড়ান্ত করতে কত সময় লাগবে, জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘পিএসসির অন্য কাজ রয়েছে। এর বাইরে বেশি সময় দিয়ে নন–ক্যাডারের পদ যাচাই–বাছাই করার কাজ আমরা করছি। শিগগিরই ৪০তম বিসিএসের শূন্য পদের তালিকা প্রকাশ করার চেষ্টা করছি।’

এদিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পিএসসিতে নন–ক্যাডার পদের যেসব তালিকা পাঠিয়েছে, তাতে কোন বিসিএসের নন–ক্যাডারে কত পদ দেওয়া হয়েছে, জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানান, ৪০তম বিসিএসে বেশি পদ। তবে কত পদ, এখনই নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। পিএসসি এসব পদ নির্দিষ্ট করতে কাজ করছে।

নন–ক্যাডার নিয়োগে আগে একটি বিসিএসের ক্যাডার নিয়োগের পর অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ধাপে ধাপে মেধাক্রম অনুসারে নন–ক্যাডারে সুপারিশ করত পিএসসি। কিন্তু বিধিমালায় বলা ছিল, কোনো একটি বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাডার পদ নির্দিষ্ট করার পাশাপাশি নন–ক্যাডারের পদও নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। কিন্তু সেটি মানতে পারেনি পিএসসি। এখন ৪০তম বিসিএস থেকে বিধি অনুসারে নিয়োগ দিতে নতুন পদ্ধতি চালুর উদ্যোগ নেয় পিএসসি। এতে নন–ক্যাডারের চাকরিপ্রার্থীরা আগের নিয়মেই নন–ক্যাডার নিয়োগের আন্দোলন শুরু করেন। তাঁরা তাঁদের দাবি নিয়ে পিএসসির সামনে লাগাতার কর্মসূচি পালন করে আসছেন। তাঁদের দাবি যেহেতু ৪০, ৪১, ৪৩ ও ৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে বিধি মেনে নন–ক্যাডার পদ নির্দিষ্ট করা হয়নি, তাই এই মাঝপথে এসে চলমান বিসিএস থেকে বিধির দোহাই দেখিয়ে নন–ক্যাডার নিয়োগ চলবে না। প্রয়োজনে নতুন বিসিএস থেকে সেগুলো চালু করা যেতে পারে। নয়তো তাঁদের সঙ্গে অন্যায় হবে বলে মনে করেন নন–ক্যাডার চাকরিপ্রার্থীরা।