পাঠাগার পেল জামালপুর রেলস্টেশন

জামালপুরে যাত্রা শুরু করেছে স্টেশন পাঠাগার। শতাধিক বইয়ের পাঠাগারটি স্থাপন করা হয়েছে জামালপুর জংশন স্টেশনের একটি চায়ের দোকানে।

শুক্রবার বিকেল ৫টায় স্টেশন পাঠাগারটি উদ্বোধন করেন সাংবাদিক ও আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসূফ আলী। অভিযাত্রী ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় পাঠাগারটি গড়ে তুলেন রেডিও ১৯ এর উপস্থাপক আসাদুজ্জামান রুবেল ও মিলন স্মৃতি পাঠাগারের উদ্যোক্তা আতিফ আসাদ।

স্টেশন পাঠাগারের উদ্যোক্তা আতিফ আসাদ বলেন, ‘স্টেশনে অপেক্ষার সময়কে আনন্দময় করে তুলতে জামালপুর স্টেশনে পাঠাগার স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও জামালপুরসহ আরো ৪টি স্টেশনে স্টেশন পাঠাগার রয়েছে। আগামী দিনে সারা দেশের ১০০টি স্টেশনে এমন পাঠাগার স্থাপন করা হবে বলে আশা রয়েছে।’

স্টেশন পাঠাগারের আরেকজন উদ্যোক্তা রেডিও ১৯-এর উপস্থাপক আসাদুজ্জামান রুবেল বলেন, ‘স্টেশনে অনেকে আগে আসে বা ট্রেন দেরি করে। সেই অপেক্ষাময় সময়কে অর্থবহ করে গড়ে তুলতে আর জ্ঞানের আলোকে বিকশিত করতে আমরা স্টেশন পাঠাগার স্থাপন করছি।স্টেশন পাঠাগার দেখতে আসা একজন যাত্রী বলেন, ‘বই নিয়ে এমন আয়োজন খুবই চমৎকার। এটি প্রশংসনীয় একটি কাজ। আমরা মাঝে মধ্যেই স্টেশনে অনেক সময় অপচয় করি। মোবাইলে সময় নষ্ট করি। এখন থেকে সময় আর অপচয় হবে না। স্টেশনে অপেক্ষার সময়টুকু কাটবে বইয়ের সঙ্গে।’

পাঠাগার পেল জামালপুর রেলস্টেশন

জামালপুরে যাত্রা শুরু করেছে স্টেশন পাঠাগার। শতাধিক বইয়ের পাঠাগারটি স্থাপন করা হয়েছে জামালপুর জংশন স্টেশনের একটি চায়ের দোকানে।

শুক্রবার বিকেল ৫টায় স্টেশন পাঠাগারটি উদ্বোধন করেন সাংবাদিক ও আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসূফ আলী। অভিযাত্রী ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় পাঠাগারটি গড়ে তুলেন রেডিও ১৯ এর উপস্থাপক আসাদুজ্জামান রুবেল ও মিলন স্মৃতি পাঠাগারের উদ্যোক্তা আতিফ আসাদ।

স্টেশন পাঠাগারের উদ্যোক্তা আতিফ আসাদ বলেন, ‘স্টেশনে অপেক্ষার সময়কে আনন্দময় করে তুলতে জামালপুর স্টেশনে পাঠাগার স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও জামালপুরসহ আরো ৪টি স্টেশনে স্টেশন পাঠাগার রয়েছে। আগামী দিনে সারা দেশের ১০০টি স্টেশনে এমন পাঠাগার স্থাপন করা হবে বলে আশা রয়েছে।’

স্টেশন পাঠাগারের আরেকজন উদ্যোক্তা রেডিও ১৯-এর উপস্থাপক আসাদুজ্জামান রুবেল বলেন, ‘স্টেশনে অনেকে আগে আসে বা ট্রেন দেরি করে। সেই অপেক্ষাময় সময়কে অর্থবহ করে গড়ে তুলতে আর জ্ঞানের আলোকে বিকশিত করতে আমরা স্টেশন পাঠাগার স্থাপন করছি।স্টেশন পাঠাগার দেখতে আসা একজন যাত্রী বলেন, ‘বই নিয়ে এমন আয়োজন খুবই চমৎকার। এটি প্রশংসনীয় একটি কাজ। আমরা মাঝে মধ্যেই স্টেশনে অনেক সময় অপচয় করি। মোবাইলে সময় নষ্ট করি। এখন থেকে সময় আর অপচয় হবে না। স্টেশনে অপেক্ষার সময়টুকু কাটবে বইয়ের সঙ্গে।’

ট্যাগ