কর্মীরাই ছাড়ছেন টুইটার সাময়িক বন্ধ অফিস

মার্কিন প্রযুক্তি মহারথি ইলন মাস্ক টুইটার ক্রয়ের পর থেকে একের পর এক পরিবর্তন এসেছে প্রতিষ্ঠানটিতে। অধিগ্রহণের শুরুতেই চিফ টুইট কর্মীদের ছাঁটাই করলেও এবার অবশিষ্ট কর্মীদের মধ্যে চাকরি ছাড়ার হিড়িক পড়েছে। এতে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানির সব অফিস ভবন।

বৃহস্পতিবার কর্মীদের পাঠানো এক বার্তায় কোম্পানির তরফ থেকে বলা হয়, তাদের সব অফিস ভবন বন্ধের এ সিদ্ধান্ত তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে। অফিস আবার খুলবে আগামী সোমবার। তার আগ পর্যন্ত সবার অফিস ব্যাজ অকার্যকর থাকবে। অর্থাৎ, তারা অফিসে বা টুইটারের ইন্টারনাল নেটওয়ার্ক সিস্টেমে প্রবেশের সুযোগ পাবেন না। অফিস বন্ধ রাখার কোনো কারণ কর্মীদের পাঠানো ওই বার্তায় বলা হয়নি। মাস্ক গত দুই সপ্তাহে ঝড়ের গতিতে নানা পরিবর্তন এনেছেন, তাতে তৈরি হয়েছে বিশৃঙ্খলা।

সপ্তাহের শুরুতেই টুইটারের সব কর্মীকে তিনি একটি মেইল পাঠিয়েছেন, যার মূল বক্তব্য হলো, দীর্ঘ কর্মঘণ্টা আর চাপ মেনে নিয়ে তারা টুইটারে কাজ করবেন, না কি চাকরি ছেড়ে দেবেন, এ বিষয়ে তাদের এক দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

ওই ইমেইল পাওয়ার পর বৃহস্পতিবারই শত শত কর্মী পদত্যাগপত্র পাঠানো শুরু করেন। স্যালুট ইমোজি আর বিদায়ী বার্তায় সয়লাব হয়ে যায় কোম্পানির ইন্টারনাল চ্যাট গ্রুপগুলো। পদত্যাগী কর্মীদের দলে বিপুল সংখ্যক প্রকৌশলীও আছেন। সে কারণেই চার দিনের জন্য টুইটারের সব অফিস বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

কর্মীদের পাঠানো বার্তায় টুইটার কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, গণমাধ্যম বা অন্য কোথাও কোম্পানির গোপনীয় তথ্য নিয়ে আলোচনা করা থেকে বিরত থাকুন এবং কোম্পানির নিয়ম মেনে চলুন।’ এসব বিষয়ে কথা বলতে তারা টুইটার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া মেলেনি।

তবে টুইটার পরিচালনায় নতুন কাউকে দায়িত্ব দেওয়ার কথা জানিয়েছেন মাস্ক। পাশাপাশি চলতি সপ্তাহে একটি সাংগঠনিক পুনর্গঠন কার্যক্রম সম্পন্ন করার আশাও ব্যক্ত করেছেন তিনি। রয়টার্স।

ডেলাওয়ার আদালতে একটি মামলায় সাক্ষ্য দেওয়ার সময় এ কথা জানান টুইটারের নতুন প্রধান নির্বাহী। তবে পরে দেওয়া এক টুইট বার্তায় মাস্ক জানান, টুইটার শক্তিশালী অবস্থানে না আসা পর্যন্ত তিনিই সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। টুইটারের সাবেক প্রধান নির্বাহী জ্যাক ডরসি আবার দায়িত্ব গ্রহণের বিষয়ে অপারগতা প্রকাশের পর পরই মাস্ক টুইটে এ কথা জানান।

কর্মীরাই ছাড়ছেন টুইটার সাময়িক বন্ধ অফিস

মার্কিন প্রযুক্তি মহারথি ইলন মাস্ক টুইটার ক্রয়ের পর থেকে একের পর এক পরিবর্তন এসেছে প্রতিষ্ঠানটিতে। অধিগ্রহণের শুরুতেই চিফ টুইট কর্মীদের ছাঁটাই করলেও এবার অবশিষ্ট কর্মীদের মধ্যে চাকরি ছাড়ার হিড়িক পড়েছে। এতে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানির সব অফিস ভবন।

বৃহস্পতিবার কর্মীদের পাঠানো এক বার্তায় কোম্পানির তরফ থেকে বলা হয়, তাদের সব অফিস ভবন বন্ধের এ সিদ্ধান্ত তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে। অফিস আবার খুলবে আগামী সোমবার। তার আগ পর্যন্ত সবার অফিস ব্যাজ অকার্যকর থাকবে। অর্থাৎ, তারা অফিসে বা টুইটারের ইন্টারনাল নেটওয়ার্ক সিস্টেমে প্রবেশের সুযোগ পাবেন না। অফিস বন্ধ রাখার কোনো কারণ কর্মীদের পাঠানো ওই বার্তায় বলা হয়নি। মাস্ক গত দুই সপ্তাহে ঝড়ের গতিতে নানা পরিবর্তন এনেছেন, তাতে তৈরি হয়েছে বিশৃঙ্খলা।

সপ্তাহের শুরুতেই টুইটারের সব কর্মীকে তিনি একটি মেইল পাঠিয়েছেন, যার মূল বক্তব্য হলো, দীর্ঘ কর্মঘণ্টা আর চাপ মেনে নিয়ে তারা টুইটারে কাজ করবেন, না কি চাকরি ছেড়ে দেবেন, এ বিষয়ে তাদের এক দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

ওই ইমেইল পাওয়ার পর বৃহস্পতিবারই শত শত কর্মী পদত্যাগপত্র পাঠানো শুরু করেন। স্যালুট ইমোজি আর বিদায়ী বার্তায় সয়লাব হয়ে যায় কোম্পানির ইন্টারনাল চ্যাট গ্রুপগুলো। পদত্যাগী কর্মীদের দলে বিপুল সংখ্যক প্রকৌশলীও আছেন। সে কারণেই চার দিনের জন্য টুইটারের সব অফিস বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

কর্মীদের পাঠানো বার্তায় টুইটার কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, গণমাধ্যম বা অন্য কোথাও কোম্পানির গোপনীয় তথ্য নিয়ে আলোচনা করা থেকে বিরত থাকুন এবং কোম্পানির নিয়ম মেনে চলুন।’ এসব বিষয়ে কথা বলতে তারা টুইটার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া মেলেনি।

তবে টুইটার পরিচালনায় নতুন কাউকে দায়িত্ব দেওয়ার কথা জানিয়েছেন মাস্ক। পাশাপাশি চলতি সপ্তাহে একটি সাংগঠনিক পুনর্গঠন কার্যক্রম সম্পন্ন করার আশাও ব্যক্ত করেছেন তিনি। রয়টার্স।

ডেলাওয়ার আদালতে একটি মামলায় সাক্ষ্য দেওয়ার সময় এ কথা জানান টুইটারের নতুন প্রধান নির্বাহী। তবে পরে দেওয়া এক টুইট বার্তায় মাস্ক জানান, টুইটার শক্তিশালী অবস্থানে না আসা পর্যন্ত তিনিই সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। টুইটারের সাবেক প্রধান নির্বাহী জ্যাক ডরসি আবার দায়িত্ব গ্রহণের বিষয়ে অপারগতা প্রকাশের পর পরই মাস্ক টুইটে এ কথা জানান।