খুবির প্রথম চীফ মেডিকেল অফিসার হলেন ডা. কানিজ ফাহমিদা

চীফ মেডিকেল অফিসার ডা. কানিজ ফাহমিদা।

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরী চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রথম চীফ মেডিকেল অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন একই বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চীফ মেডিকেল অফিসার ডা. কানিজ ফাহমিদা। জাতীয় বেতন স্কেলের তৃতীয় গ্রেডের চীফ মেডিকেল অফিসারের এ পদে তিনি সরাসরি নিয়োগ পেয়ে গত ১ জানুয়ারি যোগদান করেন।

ডা. কানিজ ফাহমিদা ১৪ অক্টোবর ১৯৬৮ সালে বাগেরহাট জেলার রামপাল থানার ভুইয়ার কান্দার মানিক নগর গ্রামে এক সম্ভান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম ডা. আব্দুল মজিদ। ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ছিলেন। মাতা বেগম শামছুন্নাহার একজন গৃহিনী। স্বামী অধ্যাপক ডা. এস এম কামরুল হক প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান কার্ডিওলজি বিভাগ, শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল ও খুলনা মেডিকেল কলেজ।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

ডা. কানিজ ফাহমিদা ৪ ডিসেম্বর ১৯৯৬ সালে মেডিকেল অফিসার, ৬ আগস্ট ২০০২ সালে সিনিয়র মেডিকেল অফিসার, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ সালে ডেপুটি চীফ মেডিকেল অফিসার এবং ১ জুলাই ২০১২ সাল থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত চীফ মেডিকেল অফিসার হিসেবে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেন। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনিই প্রথম নারী কর্মকর্তা যিনি দীর্ঘদিন ধরে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ডা. কানিজ ফাহমিদা ১৯৮৩ সালে খুলনা সরকারী করোনেশন বালিকা বিদ্যালয় থেকে প্রথম বিভাগে এস এস সি, ১৯৮৫ সালে খুলনা সরকারী মহিলা কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচ এস সি এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৯২ সালে এম বি বি এস পাশ করেন। ২০০৩ সালে তিনি আলট্রাসাউন্ড বিষয়ে ইউএসটিসি থেকে স্নাতোকত্বর ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনিই খুলনায় প্রথম সনোলজিস্ট যিনি টিভিএস ও ইনফারটিলিটি বিষয়ে আল্ট্রাস্নোগ্রামে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে খুলনা শহরে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে সুনামের সাথে আল্ট্রাস্নোগ্রাম করছেন।

তিনি ৩ এপ্রিল ১৯৯৪ থেকে ২ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহকারী সার্জন এবং পরবর্তীতে মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাকে এই পদে নিয়োগ প্রদান করায় তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিশেষ করে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন-এর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

একই সাথে তিনি উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক অমিত রায় চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুসসহ নিয়োগবোর্ডের সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

এমবিএইচ/এসএস

খুবির প্রথম চীফ মেডিকেল অফিসার হলেন ডা. কানিজ ফাহমিদা

চীফ মেডিকেল অফিসার ডা. কানিজ ফাহমিদা।

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরী চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রথম চীফ মেডিকেল অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন একই বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চীফ মেডিকেল অফিসার ডা. কানিজ ফাহমিদা। জাতীয় বেতন স্কেলের তৃতীয় গ্রেডের চীফ মেডিকেল অফিসারের এ পদে তিনি সরাসরি নিয়োগ পেয়ে গত ১ জানুয়ারি যোগদান করেন।

ডা. কানিজ ফাহমিদা ১৪ অক্টোবর ১৯৬৮ সালে বাগেরহাট জেলার রামপাল থানার ভুইয়ার কান্দার মানিক নগর গ্রামে এক সম্ভান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম ডা. আব্দুল মজিদ। ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ছিলেন। মাতা বেগম শামছুন্নাহার একজন গৃহিনী। স্বামী অধ্যাপক ডা. এস এম কামরুল হক প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান কার্ডিওলজি বিভাগ, শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল ও খুলনা মেডিকেল কলেজ।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

ডা. কানিজ ফাহমিদা ৪ ডিসেম্বর ১৯৯৬ সালে মেডিকেল অফিসার, ৬ আগস্ট ২০০২ সালে সিনিয়র মেডিকেল অফিসার, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ সালে ডেপুটি চীফ মেডিকেল অফিসার এবং ১ জুলাই ২০১২ সাল থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত চীফ মেডিকেল অফিসার হিসেবে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেন। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনিই প্রথম নারী কর্মকর্তা যিনি দীর্ঘদিন ধরে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ডা. কানিজ ফাহমিদা ১৯৮৩ সালে খুলনা সরকারী করোনেশন বালিকা বিদ্যালয় থেকে প্রথম বিভাগে এস এস সি, ১৯৮৫ সালে খুলনা সরকারী মহিলা কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচ এস সি এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৯২ সালে এম বি বি এস পাশ করেন। ২০০৩ সালে তিনি আলট্রাসাউন্ড বিষয়ে ইউএসটিসি থেকে স্নাতোকত্বর ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনিই খুলনায় প্রথম সনোলজিস্ট যিনি টিভিএস ও ইনফারটিলিটি বিষয়ে আল্ট্রাস্নোগ্রামে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে খুলনা শহরে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে সুনামের সাথে আল্ট্রাস্নোগ্রাম করছেন।

তিনি ৩ এপ্রিল ১৯৯৪ থেকে ২ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহকারী সার্জন এবং পরবর্তীতে মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাকে এই পদে নিয়োগ প্রদান করায় তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিশেষ করে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন-এর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

একই সাথে তিনি উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক অমিত রায় চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুসসহ নিয়োগবোর্ডের সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

এমবিএইচ/এসএস