জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ অধ্যাপক চাকরিচ্যুত

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক, জাবি

অনুমতি ছাড়া ছুটি কাটানোর দায়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) তিন অধ্যাপককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। রোববার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম ঢাকা পোস্টকে এ তথ্য জানান। এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের এক বিশেষ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

চাকরিচ্যুত তিন অধ্যাপক হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক আনন্দ কুমার ঘোষ, ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. জহিরুল ইসলাম, ফার্মেসি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আঞ্জুমান আরা বেগম।

এদের মধ্যে অধ্যাপক আনন্দ কুমার ঘোষ ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শিক্ষা ছুটিতে ছিলেন। যা কয়েক দফায় বৃদ্ধি করেন তিনি। সর্বশেষ বৃদ্ধি করা ছুটির তারিখ পার হলেও তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেননি। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাকে তিনবার যোগদানের তাগিদপত্র দেওয়া হয়। তবে সেটিতেও সাড়া দেননি তিনি। পরবর্তীতে অননুমোদিত ছুটি কাটানোর দায়ে তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

এছাড়াও ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. জহিরুল ইসলাম গত ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে শিক্ষা ছুটিতে ছিলেন। যা শেষ হওয়ার পর ২০২০ সালের ৩ মার্চ তাকে যোগদানের জন্য চিঠি দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তিনি ওই বছরের ২২ নভেম্বর তার উত্তর। সেখানে তিনি নিজেই বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি থেকে অব্যাহতি দাবি করেন।

অন্যদিকে ফার্মেসি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আঞ্জুমান আরা বেগমকেও অননুমোদিত ছুটি কাটানোর দায়ে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। যা কার্যকর হবে গত ২ আগস্ট ২০১৯ থেকে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম ঢাকা পোস্টকে বলেন, যারা অননুমোদিত ছুটিতে আছেন আমি তাদেরকে অতিদ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের জন্য বলব। অন্যথায় বিশ্ববিদ্যালয় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ অধ্যাপক চাকরিচ্যুত

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক, জাবি

অনুমতি ছাড়া ছুটি কাটানোর দায়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) তিন অধ্যাপককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। রোববার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম ঢাকা পোস্টকে এ তথ্য জানান। এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের এক বিশেষ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

চাকরিচ্যুত তিন অধ্যাপক হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক আনন্দ কুমার ঘোষ, ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. জহিরুল ইসলাম, ফার্মেসি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আঞ্জুমান আরা বেগম।

এদের মধ্যে অধ্যাপক আনন্দ কুমার ঘোষ ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শিক্ষা ছুটিতে ছিলেন। যা কয়েক দফায় বৃদ্ধি করেন তিনি। সর্বশেষ বৃদ্ধি করা ছুটির তারিখ পার হলেও তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেননি। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাকে তিনবার যোগদানের তাগিদপত্র দেওয়া হয়। তবে সেটিতেও সাড়া দেননি তিনি। পরবর্তীতে অননুমোদিত ছুটি কাটানোর দায়ে তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

এছাড়াও ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. জহিরুল ইসলাম গত ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে শিক্ষা ছুটিতে ছিলেন। যা শেষ হওয়ার পর ২০২০ সালের ৩ মার্চ তাকে যোগদানের জন্য চিঠি দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তিনি ওই বছরের ২২ নভেম্বর তার উত্তর। সেখানে তিনি নিজেই বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি থেকে অব্যাহতি দাবি করেন।

অন্যদিকে ফার্মেসি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আঞ্জুমান আরা বেগমকেও অননুমোদিত ছুটি কাটানোর দায়ে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। যা কার্যকর হবে গত ২ আগস্ট ২০১৯ থেকে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম ঢাকা পোস্টকে বলেন, যারা অননুমোদিত ছুটিতে আছেন আমি তাদেরকে অতিদ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের জন্য বলব। অন্যথায় বিশ্ববিদ্যালয় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে।