নবম ও দশম শ্রেণি : অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন বাংলা প্রথম পত্র

আতাউর রহমান সায়েম, সিনিয়র সহকারী শিক্ষক, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা

কবিতা

মানুষ

 

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। কাজী নজরুল ইসলাম কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

উত্তর : কাজী নজরুল ইসলাম ১৮৯৯ সালে (১৩০৬ বঙ্গাব্দ) জন্মগ্রহণ করেন।

২। কাজী নজরুল ইসলাম কত সালে বাঙালি পল্টনে যোগদান করেন?

উত্তর : কাজী নজরুল ইসলাম ১৯১৭ সালে বাঙালি পল্টনে যোগদান করেন।

৩। কত বছর বয়সে কাজী নজরুল ইসলাম দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে বাক্শক্তি হারান?

উত্তর : ৪৩ বছর বয়সে কাজী নজরুল ইসলাম দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে বাক্শক্তি হারান।

৪। কাজী নজরুল ইসলামের কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে ‘মানুষ’ কবিতাটি সংকলিত?

উত্তর : কাজী নজরুল ইসলামের ‘সাম্যবাদী’ কাব্য থেকে ‘মানুষ’ কবিতাটি সংকলিত।

৫। ‘মানুষ’ কবিতায় কবি কিসের গান গেয়েছেন?

উত্তর : ‘মানুষ’ কবিতায় কবি সাম্যের গান গেয়েছেন।

৬। স্বপ্ন দেখে কে আকুল হয়ে ভজনালয় খোলে?

উত্তর : স্বপ্ন দেখে পূজারি আকুল হয়ে ভজনালয় খোলে।

৭। পূজারি কী হওয়ার আশায় ভজনালয় খোলে?

উত্তর : পূজারি রাজা-টাজা হয়ে যাওয়ার আশায় ভজনালয় খোলে।

৮। পূজারি দরজা খুলে কাকে দেখে?

উত্তর : পূজারি দরজা খুলে একজন ভুখারিকে দেখে।

৯। মসজিদে কী শিরনি ছিল?

উত্তর : মসজিদে গোশত-রুটি শিরনি ছিল।

১০। কী বেঁচে যাওয়ায় মোল্লা সাহেব হেসে কুটিকুটি হয়?

উত্তর : গোশত-রুটি বেঁচে যাওয়ায় মোল্লা সাহেব হেসে কুটিকুটি হয়।

১১। ভুখারি কত দিন ভুখা ফাঁকা আছে?

উত্তর : ভুখারি সাত দিন ভুখা ফাঁকা আছে।

১২। কে গোশত-রুটি নিয়ে মসজিদে তালা দিল?

উত্তর : মোল্লা গোশত-রুটি নিয়ে মসজিদে তালা দিল।

১৩। ভুখারির বয়স কত?

উত্তর : ভুখারির বয়স আশি বছর।

১৪। ‘মহীয়ান’ অর্থ কী?

উত্তর : মহীয়ান অর্থ অতি মহান।

১৫। ‘বর’ অর্থ কী?

উত্তর : ‘বর’ অর্থ আশীর্বাদ।

১৬। ‘ভুখারি’ অর্থ কী?

উত্তর : ভুখারি অর্থ ক্ষুধার্ত ব্যক্তি।

১৭। গো-ভাগাড় কী?

উত্তর : গো-ভাগাড় হলো মৃত গরু ফেলার স্থান।

১৮। ‘সাম্য’ শব্দের অর্থ কী?

উত্তর : ‘সাম্য’ শব্দের অর্থ সমতা।

১৯। গজনির সুলতান মাহমুদ কতবার ভারত আক্রমণ করেন?

উত্তর : গজনির সুলতান মাহমুদ সতেরোবার ভারত আক্রমণ করেন।

২০। কালাপাহাড়ের প্রকৃত নাম কী?

উত্তর : কালাপাহাড়ের প্রকৃত নাম রাজচন্দ্র বা রাজকৃষ্ণ।

২১। পূজারি কার বরে রাজা হওয়ার স্বপ্ন দেখে?

উত্তর : পূজারি দেবতার বরে রাজা হওয়ার স্বপ্ন দেখে।

২২। কবির মতে, কার চেয়ে বড় কিছু নেই?

উত্তর : কবির মতে, মানুষের চেয়ে বড় কিছু নেই।

২৩। কাজী নজরুল ইসলাম কত সালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন?

উত্তর : কাজী নজরুল ইসলাম ১৯৭৬ সালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

২৪। কাজী নজরুল ইসলাম কত তারিখে মৃত্যুবরণ করেন?

উত্তর : কাজী নজরুল ইসলাম ২৯ আগস্ট ১৯৭৬ (১২ ভাদ্র ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

১। ‘মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান’—কেন?

উত্তর : মানবতার কল্যাণ করাই হচ্ছে মনুষ্যত্বের ধর্ম। এ কারণেই কথাটি বলা হয়েছে।

মানুষকে অবহেলা, অবজ্ঞা করে কোনো সামাজিক কল্যাণ প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। কেননা মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব। মানুষকে ভালোবাসলে সমাজে শান্তি-সমপ্রীতি বিরাজ করে। পৃথিবীর অধিবাসীদের প্রতি সদয় হলেই ঊর্ধ্বলোকের প্রভু সদয় হবেন। তাই বলা হয়েছে, ‘মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান। ’

২।   ‘ঐ মন্দির পূজারির, হায় দেবতা, তোমার নয়। ’—ভুখারি কেন এ কথা বলেছিল?

উত্তর : ‘ঐ মন্দির পূজারির, হায় দেবতা, তোমার নয়’—চরণটিতে ধর্মের নামে স্বার্থপর পূজারিদের প্রকৃত রূপ উন্মোচিত করা হয়েছে।      মন্দির হচ্ছে হিন্দু ধর্মের উপাসনার স্থান। সবাই সেখানে ধর্ম চর্চা করার অধিকার রাখে। কিন্তু ধর্মের নামে স্বার্থপর পূজারিদের দৌরাত্ম্যে মন্দিরগুলো কেবল পুরোহিতদের জন্য হয়ে উঠেছে। সেখানে মনুষ্যত্বের কোনো মূল্য নেই। তাই পুরোহিত কর্তৃক বিতাড়িত হয়ে অভুক্ত ভুখারি বলেছে—‘ঐ মন্দির পূজারির, হায় দেবতা, তোমার নয়। ’

৩। ‘মানুষ’ কবিতায় ‘স্বার্থের জয়’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উত্তর : ‘মানুষ’ কবিতায় ‘স্বার্থের জয়’ বলতে ধর্মের নামে ভণ্ড, কপটচারীদের স্বার্থ চরিতার্থ করার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।    মানবতার কল্যাণ সাধনই সব ধর্মের শিক্ষা ও আদর্শ। আর সৃষ্টিকর্তার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানুষ। মসজিদের মোল্লা সাহেব কিংবা মন্দিরের পুরোহিতরা কখনো কখনো এই নিগূঢ় সত্যটি ভুলে যায়। তাই কবি বলেছেন, ভণ্ড ধার্মিকরা তাই খোদার মিনারে চড়ে কল্যাণের আহবান না জানিয়ে বরং স্বার্থের জয়গান যেন উচ্চারণ করে।

৪। ‘সহসা বন্ধ হলো মন্দির’ কেন?

উত্তর : পূজারির মাঝে কোনো মানবতাবোধ না থাকায় সে ভুখারিকে দেখে দ্রুত মন্দির বন্ধ করে দেয়।

পূজারি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকলেও তার মাঝে কোনো মানবতাবোধ নেই। সে শুধু নিজের স্বার্থকেই বড় করে দেখে। তাই বাইরে দেবতা দাঁড়িয়ে আছে ভেবে দরজা খুলে যখন দেখে ভুখারি দাঁড়িয়ে রয়েছে, তখন সে হতাশ হয়। আর এ কারণেই পূজারি মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দেয়।

৫। মোল্লা সাহেব হেসে কুটিকুটি হয় কেন?

উত্তর : মসজিদের শিরনি বেচে যাওয়ায় স্বার্থলোভী মোল্লা সাহেব হেসে কুটিকুটি হয়।

কবিতায় বর্ণিত মোল্লা সাহেব একজন স্বার্থলোভী, ভণ্ড। সে মসজিদের শিরনি বেঁচে গেলে সব নিজে নিয়ে নেয়। তাই নিজের স্বার্থ লাভের আশায় অধীর আগ্রহে থাকা মোল্লা যখন দেখে সত্যি শিরনি বেঁচে গিয়েছে, তখন সে খুশি হয়ে হেসে কুটিকুটি হয়।

নবম ও দশম শ্রেণি : অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন বাংলা প্রথম পত্র

আতাউর রহমান সায়েম, সিনিয়র সহকারী শিক্ষক, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা

কবিতা

মানুষ

 

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। কাজী নজরুল ইসলাম কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

উত্তর : কাজী নজরুল ইসলাম ১৮৯৯ সালে (১৩০৬ বঙ্গাব্দ) জন্মগ্রহণ করেন।

২। কাজী নজরুল ইসলাম কত সালে বাঙালি পল্টনে যোগদান করেন?

উত্তর : কাজী নজরুল ইসলাম ১৯১৭ সালে বাঙালি পল্টনে যোগদান করেন।

৩। কত বছর বয়সে কাজী নজরুল ইসলাম দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে বাক্শক্তি হারান?

উত্তর : ৪৩ বছর বয়সে কাজী নজরুল ইসলাম দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে বাক্শক্তি হারান।

৪। কাজী নজরুল ইসলামের কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে ‘মানুষ’ কবিতাটি সংকলিত?

উত্তর : কাজী নজরুল ইসলামের ‘সাম্যবাদী’ কাব্য থেকে ‘মানুষ’ কবিতাটি সংকলিত।

৫। ‘মানুষ’ কবিতায় কবি কিসের গান গেয়েছেন?

উত্তর : ‘মানুষ’ কবিতায় কবি সাম্যের গান গেয়েছেন।

৬। স্বপ্ন দেখে কে আকুল হয়ে ভজনালয় খোলে?

উত্তর : স্বপ্ন দেখে পূজারি আকুল হয়ে ভজনালয় খোলে।

৭। পূজারি কী হওয়ার আশায় ভজনালয় খোলে?

উত্তর : পূজারি রাজা-টাজা হয়ে যাওয়ার আশায় ভজনালয় খোলে।

৮। পূজারি দরজা খুলে কাকে দেখে?

উত্তর : পূজারি দরজা খুলে একজন ভুখারিকে দেখে।

৯। মসজিদে কী শিরনি ছিল?

উত্তর : মসজিদে গোশত-রুটি শিরনি ছিল।

১০। কী বেঁচে যাওয়ায় মোল্লা সাহেব হেসে কুটিকুটি হয়?

উত্তর : গোশত-রুটি বেঁচে যাওয়ায় মোল্লা সাহেব হেসে কুটিকুটি হয়।

১১। ভুখারি কত দিন ভুখা ফাঁকা আছে?

উত্তর : ভুখারি সাত দিন ভুখা ফাঁকা আছে।

১২। কে গোশত-রুটি নিয়ে মসজিদে তালা দিল?

উত্তর : মোল্লা গোশত-রুটি নিয়ে মসজিদে তালা দিল।

১৩। ভুখারির বয়স কত?

উত্তর : ভুখারির বয়স আশি বছর।

১৪। ‘মহীয়ান’ অর্থ কী?

উত্তর : মহীয়ান অর্থ অতি মহান।

১৫। ‘বর’ অর্থ কী?

উত্তর : ‘বর’ অর্থ আশীর্বাদ।

১৬। ‘ভুখারি’ অর্থ কী?

উত্তর : ভুখারি অর্থ ক্ষুধার্ত ব্যক্তি।

১৭। গো-ভাগাড় কী?

উত্তর : গো-ভাগাড় হলো মৃত গরু ফেলার স্থান।

১৮। ‘সাম্য’ শব্দের অর্থ কী?

উত্তর : ‘সাম্য’ শব্দের অর্থ সমতা।

১৯। গজনির সুলতান মাহমুদ কতবার ভারত আক্রমণ করেন?

উত্তর : গজনির সুলতান মাহমুদ সতেরোবার ভারত আক্রমণ করেন।

২০। কালাপাহাড়ের প্রকৃত নাম কী?

উত্তর : কালাপাহাড়ের প্রকৃত নাম রাজচন্দ্র বা রাজকৃষ্ণ।

২১। পূজারি কার বরে রাজা হওয়ার স্বপ্ন দেখে?

উত্তর : পূজারি দেবতার বরে রাজা হওয়ার স্বপ্ন দেখে।

২২। কবির মতে, কার চেয়ে বড় কিছু নেই?

উত্তর : কবির মতে, মানুষের চেয়ে বড় কিছু নেই।

২৩। কাজী নজরুল ইসলাম কত সালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন?

উত্তর : কাজী নজরুল ইসলাম ১৯৭৬ সালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

২৪। কাজী নজরুল ইসলাম কত তারিখে মৃত্যুবরণ করেন?

উত্তর : কাজী নজরুল ইসলাম ২৯ আগস্ট ১৯৭৬ (১২ ভাদ্র ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

১। ‘মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান’—কেন?

উত্তর : মানবতার কল্যাণ করাই হচ্ছে মনুষ্যত্বের ধর্ম। এ কারণেই কথাটি বলা হয়েছে।

মানুষকে অবহেলা, অবজ্ঞা করে কোনো সামাজিক কল্যাণ প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। কেননা মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব। মানুষকে ভালোবাসলে সমাজে শান্তি-সমপ্রীতি বিরাজ করে। পৃথিবীর অধিবাসীদের প্রতি সদয় হলেই ঊর্ধ্বলোকের প্রভু সদয় হবেন। তাই বলা হয়েছে, ‘মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান। ’

২।   ‘ঐ মন্দির পূজারির, হায় দেবতা, তোমার নয়। ’—ভুখারি কেন এ কথা বলেছিল?

উত্তর : ‘ঐ মন্দির পূজারির, হায় দেবতা, তোমার নয়’—চরণটিতে ধর্মের নামে স্বার্থপর পূজারিদের প্রকৃত রূপ উন্মোচিত করা হয়েছে।      মন্দির হচ্ছে হিন্দু ধর্মের উপাসনার স্থান। সবাই সেখানে ধর্ম চর্চা করার অধিকার রাখে। কিন্তু ধর্মের নামে স্বার্থপর পূজারিদের দৌরাত্ম্যে মন্দিরগুলো কেবল পুরোহিতদের জন্য হয়ে উঠেছে। সেখানে মনুষ্যত্বের কোনো মূল্য নেই। তাই পুরোহিত কর্তৃক বিতাড়িত হয়ে অভুক্ত ভুখারি বলেছে—‘ঐ মন্দির পূজারির, হায় দেবতা, তোমার নয়। ’

৩। ‘মানুষ’ কবিতায় ‘স্বার্থের জয়’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উত্তর : ‘মানুষ’ কবিতায় ‘স্বার্থের জয়’ বলতে ধর্মের নামে ভণ্ড, কপটচারীদের স্বার্থ চরিতার্থ করার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।    মানবতার কল্যাণ সাধনই সব ধর্মের শিক্ষা ও আদর্শ। আর সৃষ্টিকর্তার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানুষ। মসজিদের মোল্লা সাহেব কিংবা মন্দিরের পুরোহিতরা কখনো কখনো এই নিগূঢ় সত্যটি ভুলে যায়। তাই কবি বলেছেন, ভণ্ড ধার্মিকরা তাই খোদার মিনারে চড়ে কল্যাণের আহবান না জানিয়ে বরং স্বার্থের জয়গান যেন উচ্চারণ করে।

৪। ‘সহসা বন্ধ হলো মন্দির’ কেন?

উত্তর : পূজারির মাঝে কোনো মানবতাবোধ না থাকায় সে ভুখারিকে দেখে দ্রুত মন্দির বন্ধ করে দেয়।

পূজারি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকলেও তার মাঝে কোনো মানবতাবোধ নেই। সে শুধু নিজের স্বার্থকেই বড় করে দেখে। তাই বাইরে দেবতা দাঁড়িয়ে আছে ভেবে দরজা খুলে যখন দেখে ভুখারি দাঁড়িয়ে রয়েছে, তখন সে হতাশ হয়। আর এ কারণেই পূজারি মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দেয়।

৫। মোল্লা সাহেব হেসে কুটিকুটি হয় কেন?

উত্তর : মসজিদের শিরনি বেচে যাওয়ায় স্বার্থলোভী মোল্লা সাহেব হেসে কুটিকুটি হয়।

কবিতায় বর্ণিত মোল্লা সাহেব একজন স্বার্থলোভী, ভণ্ড। সে মসজিদের শিরনি বেঁচে গেলে সব নিজে নিয়ে নেয়। তাই নিজের স্বার্থ লাভের আশায় অধীর আগ্রহে থাকা মোল্লা যখন দেখে সত্যি শিরনি বেঁচে গিয়েছে, তখন সে খুশি হয়ে হেসে কুটিকুটি হয়।