পঞ্চম শ্রেণির পড়াশোনা

মোঃ আনোয়ার হোসেন

অধ্যায় : তৃতীয় (জীবনের জন্য পানি)

সহকারী শিক্ষক
কড়ই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আদমদীঘি, বগুড়া

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর :
প্রশ্ন: ১। পানির তিনটি প্রাকৃতিক উৎসের নাম লেখ ।
উত্তর : বৃষ্টি, নদী, সমুদ্র।
প্রশ্ন: ২। উদ্ভিদ দেহের কত ভাগ পানি?
উত্তর : প্রায় ৯০ ভাগ ।
প্রশ্ন: ৩। প্রাণী দেহের কত ভাগ পানি?
উত্তর : ৬০ – ৭০ ভাগ।
প্রশ্ন: ৪। প্রাণী দেহে পানির প্রধান কাজ কী?
উত্তর : খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করা।
প্রশ্ন: ৫। আমাদের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে কে?
উত্তর : পানি।
প্রশ্ন: ৬। শিশির বলতে কী বোঝ?
উত্তর : রাতে ঘাস, গাছপালা ইত্যাদির উপর যে বিন্দু বিন্দু পানি জমে তাকে শিশির বলে ।
প্রশ্ন: ৭। ঘনীভবন কাকে বলে?
উত্তর : বাষ্প থেকে তরলে পরিনত হওয়াকে ঘনীভবন বলে ।
প্রশ্ন: ৮। বাষ্পীভবন কী?
উত্তর : তরল থেকে বাষ্পে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াই হচ্ছে বাষ্পীভবন।
প্রশ্ন: ৯। পানি চক্র কী?
উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় পানি বিভিন্ন অবস্থায় পরিবর্তিত হয়ে ভূপৃষ্ঠ ও বায়ুম-লের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে তাই পানি চক্র।
প্রশ্ন: ১০। পানির তিনটি অবস্থা কী কী?
উত্তর : পানির তিনটি অবস্থা হলো কঠিন, তরল ও বায়বীয় ।
প্রশ্ন: ১১। পানি দূষণের প্রধান কারণ কী?
উত্তর : পানি দূষণের প্রধান কারণ হলো মানুষের কর্মকা- ।
প্রশ্ন: ১২। দুুটি পানিবাহিত রোগের নাম লেখ ।
উত্তর : দুটি পানিবাহিত রোগের নাম হলো ডায়রিয়া ও কলেরা।
প্রশ্ন: ১৩। নিরাপদ পানি কী?
উত্তর : মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয় এমন পানিই হলো নিরাপদ পানি ।
প্রশ্ন: ১৪। পানি বিশুদ্ধকরণ বলতে কী বোঝ?
উত্তর : মানুষের ব্যবহারের জন্য পানিকে গ্রহনযোগ্য এবং নিরাপদ করার ব্যবস্থাই হলো পানি বিশুদ্ধকরণ।
প্রশ্ন : ১৫। ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে পানি পরিষ্কার করার প্রক্রিয়ার নাম কী?
উত্তর : ছাঁকন।
প্রশ্ন : ১৬। জীবাণুমুক্ত নিরাপদ পানির জন্য কতক্ষণ পানি ফুটাতে হবে?
উত্তর : ২০ মিনিটের বেশি সময় ।
প্রশ্ন: ১৭। আর্সেনিক কী?
উত্তর : আর্সেনিক হলো এক ধরনের বিষাক্ত পদার্থ।
প্রশ্ন: ১৮। পানি বিশুদ্ধকরণের দুটি রাসায়নিক পদার্থের নাম লেখ।
উত্তর : পানি বিশুদ্ধকরণের দুটি রাসায়নিক পদার্থ হলো ফিটকিরি ও ব্লিচিং পাউডার।
প্রশ্ন: ১৯। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পানির বিন্দু একত্রিত হয়ে কী সৃষ্টি করে?
উত্তর : মেঘ ।
প্রশ্ন: ২০। পানি দূষণ প্রতিরোধের তিনটি উপায় লেখ।
উত্তর : পানি দূষণ প্রতিরোধের তিনটি উপায় হলো:-
(১) কৃষিতে কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে
(২) রান্না ঘরের নিষ্কাশন নালায় না ফেলে
(৩) পুকুর, নদী, হ্রদ কিংবা সমুদ্রে ময়লা আবর্জনা না ফেলে।
প্রশ্ন : ২১। ডায়রিয়া কোন ধরনের রোগ?
উত্তর : পানিবাহিত রোগ।
প্রশ্ন: ২২। পানি শোধনের দুটি উপায় লেখ।
উত্তর : পানি শোধনের দুটি উপায় হলো-
(১) ছাঁকন ও (২) থিতানো।
প্রশ্ন: ২৩। পানিতে থাকা কাদা ও বালি তলানিতে জমানোর মাধ্যমে পানি পরিষ্কার করাকে কী বলে?
উত্তর : থিতানো।
প্রশ্ন: ২৪। সাগর ও নদীর পানি বাষ্পীভূত হয়ে কিসে পরিনত হয়?
উত্তর : জলীয়বাষ্পে।
প্রশ্ন: ২৫। তোমার এলাকায় কলেরা ও ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এর প্রধান কারণ কী?
উত্তর : পানি দূষণ।
প্রশ্ন: ২৬। পানি বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়ায় বিশুদ্ধ করা যায় না কোন পানি?
উত্তর : আর্সেনিকযুক্ত পানি।
প্রশ্ন: ২৭। সুস্থ থাকার জন্য আমাদের কোন পানি প্রয়োজন?
উত্তর : নিরাপদ পানি।
প্রশ্ন: ২৮। বন্যা বা জলোচ্ছাসের সময় পানি ফুটানো না গেলে কিভাবে নিরাপদ পানি পাওয়া যাবে?
উত্তর : ফিটকিরি, ব্লিচিং পাউডার বা পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এর মাধ্যমে।

পঞ্চম শ্রেণির পড়াশোনা

মোঃ আনোয়ার হোসেন

অধ্যায় : তৃতীয় (জীবনের জন্য পানি)

সহকারী শিক্ষক
কড়ই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আদমদীঘি, বগুড়া

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর :
প্রশ্ন: ১। পানির তিনটি প্রাকৃতিক উৎসের নাম লেখ ।
উত্তর : বৃষ্টি, নদী, সমুদ্র।
প্রশ্ন: ২। উদ্ভিদ দেহের কত ভাগ পানি?
উত্তর : প্রায় ৯০ ভাগ ।
প্রশ্ন: ৩। প্রাণী দেহের কত ভাগ পানি?
উত্তর : ৬০ – ৭০ ভাগ।
প্রশ্ন: ৪। প্রাণী দেহে পানির প্রধান কাজ কী?
উত্তর : খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করা।
প্রশ্ন: ৫। আমাদের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে কে?
উত্তর : পানি।
প্রশ্ন: ৬। শিশির বলতে কী বোঝ?
উত্তর : রাতে ঘাস, গাছপালা ইত্যাদির উপর যে বিন্দু বিন্দু পানি জমে তাকে শিশির বলে ।
প্রশ্ন: ৭। ঘনীভবন কাকে বলে?
উত্তর : বাষ্প থেকে তরলে পরিনত হওয়াকে ঘনীভবন বলে ।
প্রশ্ন: ৮। বাষ্পীভবন কী?
উত্তর : তরল থেকে বাষ্পে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াই হচ্ছে বাষ্পীভবন।
প্রশ্ন: ৯। পানি চক্র কী?
উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় পানি বিভিন্ন অবস্থায় পরিবর্তিত হয়ে ভূপৃষ্ঠ ও বায়ুম-লের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে তাই পানি চক্র।
প্রশ্ন: ১০। পানির তিনটি অবস্থা কী কী?
উত্তর : পানির তিনটি অবস্থা হলো কঠিন, তরল ও বায়বীয় ।
প্রশ্ন: ১১। পানি দূষণের প্রধান কারণ কী?
উত্তর : পানি দূষণের প্রধান কারণ হলো মানুষের কর্মকা- ।
প্রশ্ন: ১২। দুুটি পানিবাহিত রোগের নাম লেখ ।
উত্তর : দুটি পানিবাহিত রোগের নাম হলো ডায়রিয়া ও কলেরা।
প্রশ্ন: ১৩। নিরাপদ পানি কী?
উত্তর : মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয় এমন পানিই হলো নিরাপদ পানি ।
প্রশ্ন: ১৪। পানি বিশুদ্ধকরণ বলতে কী বোঝ?
উত্তর : মানুষের ব্যবহারের জন্য পানিকে গ্রহনযোগ্য এবং নিরাপদ করার ব্যবস্থাই হলো পানি বিশুদ্ধকরণ।
প্রশ্ন : ১৫। ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে পানি পরিষ্কার করার প্রক্রিয়ার নাম কী?
উত্তর : ছাঁকন।
প্রশ্ন : ১৬। জীবাণুমুক্ত নিরাপদ পানির জন্য কতক্ষণ পানি ফুটাতে হবে?
উত্তর : ২০ মিনিটের বেশি সময় ।
প্রশ্ন: ১৭। আর্সেনিক কী?
উত্তর : আর্সেনিক হলো এক ধরনের বিষাক্ত পদার্থ।
প্রশ্ন: ১৮। পানি বিশুদ্ধকরণের দুটি রাসায়নিক পদার্থের নাম লেখ।
উত্তর : পানি বিশুদ্ধকরণের দুটি রাসায়নিক পদার্থ হলো ফিটকিরি ও ব্লিচিং পাউডার।
প্রশ্ন: ১৯। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পানির বিন্দু একত্রিত হয়ে কী সৃষ্টি করে?
উত্তর : মেঘ ।
প্রশ্ন: ২০। পানি দূষণ প্রতিরোধের তিনটি উপায় লেখ।
উত্তর : পানি দূষণ প্রতিরোধের তিনটি উপায় হলো:-
(১) কৃষিতে কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে
(২) রান্না ঘরের নিষ্কাশন নালায় না ফেলে
(৩) পুকুর, নদী, হ্রদ কিংবা সমুদ্রে ময়লা আবর্জনা না ফেলে।
প্রশ্ন : ২১। ডায়রিয়া কোন ধরনের রোগ?
উত্তর : পানিবাহিত রোগ।
প্রশ্ন: ২২। পানি শোধনের দুটি উপায় লেখ।
উত্তর : পানি শোধনের দুটি উপায় হলো-
(১) ছাঁকন ও (২) থিতানো।
প্রশ্ন: ২৩। পানিতে থাকা কাদা ও বালি তলানিতে জমানোর মাধ্যমে পানি পরিষ্কার করাকে কী বলে?
উত্তর : থিতানো।
প্রশ্ন: ২৪। সাগর ও নদীর পানি বাষ্পীভূত হয়ে কিসে পরিনত হয়?
উত্তর : জলীয়বাষ্পে।
প্রশ্ন: ২৫। তোমার এলাকায় কলেরা ও ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এর প্রধান কারণ কী?
উত্তর : পানি দূষণ।
প্রশ্ন: ২৬। পানি বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়ায় বিশুদ্ধ করা যায় না কোন পানি?
উত্তর : আর্সেনিকযুক্ত পানি।
প্রশ্ন: ২৭। সুস্থ থাকার জন্য আমাদের কোন পানি প্রয়োজন?
উত্তর : নিরাপদ পানি।
প্রশ্ন: ২৮। বন্যা বা জলোচ্ছাসের সময় পানি ফুটানো না গেলে কিভাবে নিরাপদ পানি পাওয়া যাবে?
উত্তর : ফিটকিরি, ব্লিচিং পাউডার বা পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এর মাধ্যমে।