পদার্থবিজ্ঞানে ভালো ফল পেতে যা করবে

সাইফুল মজুমদার

 

প্রভাষক, কেএফটি কলেজিয়েট স্কুল, চাঁদপুর

পদার্থবিজ্ঞান ১ম পত্রে ভেক্টর অধ্যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি বছরেই এ অধ্যায় থেকে প্রশ্ন আসে। এ অধ্যায় থেকে নদী নৌকা, বৃষ্টি, আপেক্ষিক বেগ, স্কেলার গুণন ও ভেক্টর গুণন থেকে বেশি সৃজনশীল আসে। তাই এই অধ্যায়ের গণিত অংশগুলো ভালোভাবে প্র্যাকটিস করতে হবে।

এ ছাড়া প্রতিটি অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো-৪র্থ অধ্যায়ের কেন্দ্রমুখী বল, রাস্তার ঢাল। ৫ম অধ্যায়ের কাজ ও শক্তির মান নির্ণয় করা, বিভব শক্তি, গতিশক্তি, পানি সংক্রান্ত অঙ্ক এবং পাম্পের ক্ষমতা। ৬ষ্ঠ অধ্যায়ের গ্যালিলিও সূত্র, কেপলার সূত্র, মহাকর্ষ সূত্র এবং মুক্তিবেগ। ১০ম অধ্যায়ের আদর্শ গ্যাসের সূত্র ও সমীকরণ, আদ্রতা ও শিশিরাঙ্ক থেকে সৃজনশীল প্রশ্নের প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতায় বেশি প্রশ্ন আসে। তাই এ টপিকগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে এবং বইয়ের গণিতগুলো বেশি বেশি প্র্যাকটিস করতে হবে।

পদার্থবিজ্ঞান ২য় পত্রে ১ম অধ্যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি বছরেই পরীক্ষায় এ অধ্যায় থেকে বেশি প্রশ্ন আসে। এ অধ্যায় থেকে কমপক্ষে দুটি সৃজনশীল হতে পারে। ১ম অধ্যায়ের তাপগতিবিদ্যার ১ম সূত্র, এন্ট্রপি, তাপ ইঞ্জিন, কার্নো ইঞ্জিন এবং কর্মদক্ষতা টপিকগুলো গুরুত্বপূর্ণ। চলতড়িৎ অধ্যায়ের তুল্যরোধ, কার্শফের সূত্র, হুইটস্টোন ব্রিজ, মিটার ব্রিজ এবং শান্ট টপিকগুলো থেকে গাণিতিক সমস্যা প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতায় প্রশ্ন হয়। বই থেকে এ অধ্যায়ের গণিত ও বর্তনীগুলো সমাধান করতে হবে। এ অধ্যায় থেকেও দুটি প্রশ্ন হতে পারে। এ ছাড়া সিলেবাস ভিত্তিক অন্যান্য অধ্যায়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো পড়ে নিতে হবে।

পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রতিটি অধ্যায়ের মৌলিক সূত্রগুলো মুখস্থ করার চেয়ে মনে রাখার চেষ্টা করতে হবে। মনে রাখবা, গাণিতিক সমস্যা সমাধান করার সময় রাশিগুলোর একক অবশ্যই লিখতে হবে। পদার্থবিজ্ঞানে কিছু কিছু টপিক আছে, যেগুলোতে চিত্র সংযুক্ত করলে পরীক্ষকের বুঝতে সুবিধা হবে। এমন সমস্যা সমাধান করার সময় চিত্র আঁকতে হবে। তাহলে পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়া যাবে। আশা করি, অধ্যায়ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করলে এবং কয়েকটি পূর্ণাঙ্গ মডেল টেস্ট দিলে ভালো ফলাফল করতে পারবে। সবার জন্য শুভকামনা।

পদার্থবিজ্ঞানে ভালো ফল পেতে যা করবে

সাইফুল মজুমদার

 

প্রভাষক, কেএফটি কলেজিয়েট স্কুল, চাঁদপুর

পদার্থবিজ্ঞান ১ম পত্রে ভেক্টর অধ্যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি বছরেই এ অধ্যায় থেকে প্রশ্ন আসে। এ অধ্যায় থেকে নদী নৌকা, বৃষ্টি, আপেক্ষিক বেগ, স্কেলার গুণন ও ভেক্টর গুণন থেকে বেশি সৃজনশীল আসে। তাই এই অধ্যায়ের গণিত অংশগুলো ভালোভাবে প্র্যাকটিস করতে হবে।

এ ছাড়া প্রতিটি অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো-৪র্থ অধ্যায়ের কেন্দ্রমুখী বল, রাস্তার ঢাল। ৫ম অধ্যায়ের কাজ ও শক্তির মান নির্ণয় করা, বিভব শক্তি, গতিশক্তি, পানি সংক্রান্ত অঙ্ক এবং পাম্পের ক্ষমতা। ৬ষ্ঠ অধ্যায়ের গ্যালিলিও সূত্র, কেপলার সূত্র, মহাকর্ষ সূত্র এবং মুক্তিবেগ। ১০ম অধ্যায়ের আদর্শ গ্যাসের সূত্র ও সমীকরণ, আদ্রতা ও শিশিরাঙ্ক থেকে সৃজনশীল প্রশ্নের প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতায় বেশি প্রশ্ন আসে। তাই এ টপিকগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে এবং বইয়ের গণিতগুলো বেশি বেশি প্র্যাকটিস করতে হবে।

পদার্থবিজ্ঞান ২য় পত্রে ১ম অধ্যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি বছরেই পরীক্ষায় এ অধ্যায় থেকে বেশি প্রশ্ন আসে। এ অধ্যায় থেকে কমপক্ষে দুটি সৃজনশীল হতে পারে। ১ম অধ্যায়ের তাপগতিবিদ্যার ১ম সূত্র, এন্ট্রপি, তাপ ইঞ্জিন, কার্নো ইঞ্জিন এবং কর্মদক্ষতা টপিকগুলো গুরুত্বপূর্ণ। চলতড়িৎ অধ্যায়ের তুল্যরোধ, কার্শফের সূত্র, হুইটস্টোন ব্রিজ, মিটার ব্রিজ এবং শান্ট টপিকগুলো থেকে গাণিতিক সমস্যা প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতায় প্রশ্ন হয়। বই থেকে এ অধ্যায়ের গণিত ও বর্তনীগুলো সমাধান করতে হবে। এ অধ্যায় থেকেও দুটি প্রশ্ন হতে পারে। এ ছাড়া সিলেবাস ভিত্তিক অন্যান্য অধ্যায়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো পড়ে নিতে হবে।

পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রতিটি অধ্যায়ের মৌলিক সূত্রগুলো মুখস্থ করার চেয়ে মনে রাখার চেষ্টা করতে হবে। মনে রাখবা, গাণিতিক সমস্যা সমাধান করার সময় রাশিগুলোর একক অবশ্যই লিখতে হবে। পদার্থবিজ্ঞানে কিছু কিছু টপিক আছে, যেগুলোতে চিত্র সংযুক্ত করলে পরীক্ষকের বুঝতে সুবিধা হবে। এমন সমস্যা সমাধান করার সময় চিত্র আঁকতে হবে। তাহলে পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়া যাবে। আশা করি, অধ্যায়ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করলে এবং কয়েকটি পূর্ণাঙ্গ মডেল টেস্ট দিলে ভালো ফলাফল করতে পারবে। সবার জন্য শুভকামনা।