পরীক্ষার হলে নকল সরবরাহ করায় অফিস সহায়কের ২ বছরের কারাদণ্ড

প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি
আদালতপ্রতীকী ছবি

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) অধীনে এইচএসসি পরীক্ষার সময় খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা সরকারি ডিগ্রি কলেজের কেন্দ্রে নকল সরবরাহের দায়ে ওই কলেজের অফিস সহায়ক মো. কামাল হোসেনকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

আজ শুক্রবার বিকেলে মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তৃলা দেব এ সাজা দেন। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত কামাল হোসেন মাটিরাঙ্গা পৌরসভার মুসলিমপাড়ার মৃত আবদুল হামিদের ছেলে।

ওই পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিব প্রশান্ত ত্রিপুরা প্রথম আলোকে বলেন, বাউবির অধীনে আজ এইচএসসি প্রোগ্রামের সমাজবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা ছিল। ওই পরীক্ষা চলাকালে মো. আজিজ উদ্দিন নামের এক পরীক্ষার্থীর মুঠোফোনে উত্তরপত্র পাঠান মাটিরাঙ্গা সরকারি ডিগ্রি কলেজের অফিস সহায়ক মো. কামাল হোসেন। এ সময় তাঁকে হাতেনাতে আটক করেন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা রিসোর্স ইনস্ট্রাক্টর মো. আজগর হোসেন।

প্রশান্ত ত্রিপুরা আরও বলেন, কামাল হোসেন দোষ স্বীকার করায় ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁকে ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা (অপরাধ) আইনের ৯ ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ড ও ১০০ টাকা জরিমানা করেন। এ সময় আজিম উদ্দিন নামের ওই পরীক্ষার্থীকে তিন বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়।

পরীক্ষার হলে নকল সরবরাহ করায় অফিস সহায়কের ২ বছরের কারাদণ্ড

প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি
আদালতপ্রতীকী ছবি

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) অধীনে এইচএসসি পরীক্ষার সময় খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা সরকারি ডিগ্রি কলেজের কেন্দ্রে নকল সরবরাহের দায়ে ওই কলেজের অফিস সহায়ক মো. কামাল হোসেনকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

আজ শুক্রবার বিকেলে মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তৃলা দেব এ সাজা দেন। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত কামাল হোসেন মাটিরাঙ্গা পৌরসভার মুসলিমপাড়ার মৃত আবদুল হামিদের ছেলে।

ওই পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিব প্রশান্ত ত্রিপুরা প্রথম আলোকে বলেন, বাউবির অধীনে আজ এইচএসসি প্রোগ্রামের সমাজবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা ছিল। ওই পরীক্ষা চলাকালে মো. আজিজ উদ্দিন নামের এক পরীক্ষার্থীর মুঠোফোনে উত্তরপত্র পাঠান মাটিরাঙ্গা সরকারি ডিগ্রি কলেজের অফিস সহায়ক মো. কামাল হোসেন। এ সময় তাঁকে হাতেনাতে আটক করেন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা রিসোর্স ইনস্ট্রাক্টর মো. আজগর হোসেন।

প্রশান্ত ত্রিপুরা আরও বলেন, কামাল হোসেন দোষ স্বীকার করায় ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁকে ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা (অপরাধ) আইনের ৯ ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ড ও ১০০ টাকা জরিমানা করেন। এ সময় আজিম উদ্দিন নামের ওই পরীক্ষার্থীকে তিন বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়।