প্রতি বছর সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৫ শতাংশ বিশেষ প্রণোদনা, কার্যকর হবে যেভাবে

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বর্তমানে চাকরিরত সরকারি কর্মচারীদের ন্যূনতম প্রণোদনা এক হাজার টাকা। আর অবসরে যাওয়া সরকারি কর্মচারীরা পাবেন ন্যূনতম ৫০০ টাকা।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত সরকারি-বেসামরিক, স্বশাসিত এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও পুলিশ বাহিনীতে নিয়োজিত কর্মচারী এবং পেনশনভোগী ব্যক্তিদের ১ জুলাই ২০২৩ থেকে ৫ শতাংশ হারে বিশেষ সুবিধা প্রদান করা হলো। এ বিশেষ সুবিধা চাকরিরত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম এক হাজার টাকা এবং পেনশনভোগীদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম পাঁচ শ টাকা।

‘বিশেষ সুবিধা’ যেভাবে কার্যকর হবে

ক.
চাকরিরত কর্মচারীদের ১ জুলাই ২০২৩ তারিখ থেকে প্রতিবছর ১ জুলাই তারিখে প্রাপ্য মূল বেতনের ওপর ৫ শতাংশ হারে, তবে এক হাজার টাকার কম নয়, বিশেষ সুবিধা পাবেন।
খ.
অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল–অবসরোত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারী পিআরএলে পূর্বকালীন সর্বশেষ প্রাপ্ত মূল বেতনের ভিত্তিতে উপরোক্ত হারে বিশেষ সুবিধা পাবেন।
গ.
পুনঃস্থাপনকৃত পেনশনাররা সরকার থেকে পেনশন গ্রহণকারীরা প্রতিবছর ১ জুলাই তারিখে প্রাপ্য নিট পেনশনের ওপর ৫ শতাংশ হারে, তবে ৫০০ টাকার কম নয়, বিশেষ সুবিধা পাবেন।
ঘ.
অবসর নেওয়া যেসব কর্মচারী তাঁর গ্রস পেনশনের ১০০ শতাংশ, অর্থাৎ সম্পূর্ণ অংশ সমর্পণ করে এককালীন আনুতোষিক উত্তোলন করেছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এ বিশেষ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

ঙ.
জাতীয় বেতন স্কেলে নির্ধারিত কোনো গ্রেডে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ক্ষেত্রে নির্ধারিত মূল বেতনের ভিত্তিতে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে। তবে শর্ত থাকে যে এমন চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত ব্যক্তি পেনশনভোগী হলে নিট পেনশন অথবা চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত পদের মূল বেতনের ভিত্তিতে যেকোনো এক ক্ষেত্রে এ সুবিধা পাবেন।
চ.
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া কর্মচারীরা সাময়িক বরখাস্ত হওয়ার তারিখের অব্যবহিত পূর্বের মূল বেতনের ৫০ শতাংশ (অর্ধেক)–এর ওপর ৫ শতাংশ হারে এ বিশেষ সুবিধা পাবেন।
ছ.
বিনা বেতনে ছুটিতে থাকাকালীন কর্মচারীরা এ বিশেষ সুবিধা পাবেন না।
সরকারের রাজস্ব বাজেট থেকে প্রদত্ত অনুদানে পরিচালিত প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্যান্য স্বশাসিত সংস্থা ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মচারীদেরকে এ ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রদান বাবদ প্রয়োজনীয় ব্যয় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব বাজেট থেকে মেটাতে হবে।

প্রতি বছর সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৫ শতাংশ বিশেষ প্রণোদনা, কার্যকর হবে যেভাবে

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বর্তমানে চাকরিরত সরকারি কর্মচারীদের ন্যূনতম প্রণোদনা এক হাজার টাকা। আর অবসরে যাওয়া সরকারি কর্মচারীরা পাবেন ন্যূনতম ৫০০ টাকা।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত সরকারি-বেসামরিক, স্বশাসিত এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও পুলিশ বাহিনীতে নিয়োজিত কর্মচারী এবং পেনশনভোগী ব্যক্তিদের ১ জুলাই ২০২৩ থেকে ৫ শতাংশ হারে বিশেষ সুবিধা প্রদান করা হলো। এ বিশেষ সুবিধা চাকরিরত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম এক হাজার টাকা এবং পেনশনভোগীদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম পাঁচ শ টাকা।

‘বিশেষ সুবিধা’ যেভাবে কার্যকর হবে

ক.
চাকরিরত কর্মচারীদের ১ জুলাই ২০২৩ তারিখ থেকে প্রতিবছর ১ জুলাই তারিখে প্রাপ্য মূল বেতনের ওপর ৫ শতাংশ হারে, তবে এক হাজার টাকার কম নয়, বিশেষ সুবিধা পাবেন।
খ.
অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল–অবসরোত্তর ছুটি) থাকা কর্মচারী পিআরএলে পূর্বকালীন সর্বশেষ প্রাপ্ত মূল বেতনের ভিত্তিতে উপরোক্ত হারে বিশেষ সুবিধা পাবেন।
গ.
পুনঃস্থাপনকৃত পেনশনাররা সরকার থেকে পেনশন গ্রহণকারীরা প্রতিবছর ১ জুলাই তারিখে প্রাপ্য নিট পেনশনের ওপর ৫ শতাংশ হারে, তবে ৫০০ টাকার কম নয়, বিশেষ সুবিধা পাবেন।
ঘ.
অবসর নেওয়া যেসব কর্মচারী তাঁর গ্রস পেনশনের ১০০ শতাংশ, অর্থাৎ সম্পূর্ণ অংশ সমর্পণ করে এককালীন আনুতোষিক উত্তোলন করেছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এ বিশেষ সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।

ঙ.
জাতীয় বেতন স্কেলে নির্ধারিত কোনো গ্রেডে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ক্ষেত্রে নির্ধারিত মূল বেতনের ভিত্তিতে এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে। তবে শর্ত থাকে যে এমন চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত ব্যক্তি পেনশনভোগী হলে নিট পেনশন অথবা চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত পদের মূল বেতনের ভিত্তিতে যেকোনো এক ক্ষেত্রে এ সুবিধা পাবেন।
চ.
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া কর্মচারীরা সাময়িক বরখাস্ত হওয়ার তারিখের অব্যবহিত পূর্বের মূল বেতনের ৫০ শতাংশ (অর্ধেক)–এর ওপর ৫ শতাংশ হারে এ বিশেষ সুবিধা পাবেন।
ছ.
বিনা বেতনে ছুটিতে থাকাকালীন কর্মচারীরা এ বিশেষ সুবিধা পাবেন না।
সরকারের রাজস্ব বাজেট থেকে প্রদত্ত অনুদানে পরিচালিত প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্যান্য স্বশাসিত সংস্থা ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মচারীদেরকে এ ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রদান বাবদ প্রয়োজনীয় ব্যয় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব বাজেট থেকে মেটাতে হবে।