প্রাথমিকে পদ বৃদ্ধির দাবিতে ৬ দিন ধরে রাস্তায় চাকরিপ্রার্থীরা

শূন্যপদের বিপরীতে সর্বোচ্চসংখ্যক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০২০ এর চাকরিপ্রত্যাশীরা।

রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ষষ্ঠ দিনের মতো এ মানববন্ধন করেন তারা। একইসঙ্গে দেশের বিভিন্ন জেলায় একই দাবিতে মানবন্ধন করেন চাকরিপ্রার্থীরা।

এ সময় বক্তারা বলেন, প্রাথমিকের নিয়মানুযায়ী প্রতি তিনজনে একজন নিয়োগের কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। বিশালসংখ্যক পদ খালি থাকার পরও নিয়োগে কোনো গুরুত্ব নেই। এমনিতেই করোনায় আমাদের ক্ষতিসাধন হয়েছে। আমরা দ্রুত শূন্যপদের বিপরীতে নিয়োগ নিশ্চিত চাই।

তারা আরও বলেন, বিদায়ী সচিব ৫৮ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কথা উল্লেখ করলেও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এমনকি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কথা বলেছেন, সেটিও বাস্তবায়ন হচ্ছে না।

তারা বলেন, প্রাথমিকে প্রায় ৬০ হাজারের বেশি শূন্যপদ রয়েছে। এ ছাড়া পিইডিপি ৪-এর প্রকল্পের আওতায় ২০১৮ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে এক লাখ ৬৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে। অথচ এখনো তার এক-তৃতীয়াংশও পূরণ হয়নি।

এ ছাড়া ২০২৩ সাল থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় এক শিফটে চলবে। সে ক্ষেত্রে সর্বোচ্চসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগের প্রয়োজন। প্রতিবার তিনজনে একজন নিয়োগ পায়। আর সে অনুযায়ী দেড় লাখেরও বেশি প্রার্থীর ভাইভা নেওয়া হয়েছে। অথচ এখন যদি ৩২ হাজার নিয়োগ দেওয়া হয়, তা হলে প্রতি পদে লড়বেন প্রায় পাঁচজন প্রার্থী।  তাই আমরা প্রতিবারের মতো এবারও প্রতি তিনজনে একজন নিয়োগ চাই, বলেন মানববন্ধনে অংশ নেওয়া চাকরিপ্রার্থীরা।

প্রাথমিকে পদ বৃদ্ধির দাবিতে ৬ দিন ধরে রাস্তায় চাকরিপ্রার্থীরা

শূন্যপদের বিপরীতে সর্বোচ্চসংখ্যক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০২০ এর চাকরিপ্রত্যাশীরা।

রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ষষ্ঠ দিনের মতো এ মানববন্ধন করেন তারা। একইসঙ্গে দেশের বিভিন্ন জেলায় একই দাবিতে মানবন্ধন করেন চাকরিপ্রার্থীরা।

এ সময় বক্তারা বলেন, প্রাথমিকের নিয়মানুযায়ী প্রতি তিনজনে একজন নিয়োগের কথা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। বিশালসংখ্যক পদ খালি থাকার পরও নিয়োগে কোনো গুরুত্ব নেই। এমনিতেই করোনায় আমাদের ক্ষতিসাধন হয়েছে। আমরা দ্রুত শূন্যপদের বিপরীতে নিয়োগ নিশ্চিত চাই।

তারা আরও বলেন, বিদায়ী সচিব ৫৮ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কথা উল্লেখ করলেও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এমনকি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কথা বলেছেন, সেটিও বাস্তবায়ন হচ্ছে না।

তারা বলেন, প্রাথমিকে প্রায় ৬০ হাজারের বেশি শূন্যপদ রয়েছে। এ ছাড়া পিইডিপি ৪-এর প্রকল্পের আওতায় ২০১৮ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে এক লাখ ৬৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে। অথচ এখনো তার এক-তৃতীয়াংশও পূরণ হয়নি।

এ ছাড়া ২০২৩ সাল থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় এক শিফটে চলবে। সে ক্ষেত্রে সর্বোচ্চসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগের প্রয়োজন। প্রতিবার তিনজনে একজন নিয়োগ পায়। আর সে অনুযায়ী দেড় লাখেরও বেশি প্রার্থীর ভাইভা নেওয়া হয়েছে। অথচ এখন যদি ৩২ হাজার নিয়োগ দেওয়া হয়, তা হলে প্রতি পদে লড়বেন প্রায় পাঁচজন প্রার্থী।  তাই আমরা প্রতিবারের মতো এবারও প্রতি তিনজনে একজন নিয়োগ চাই, বলেন মানববন্ধনে অংশ নেওয়া চাকরিপ্রার্থীরা।