বিসিএস প্রিলিমিনারি: সাধারণ জ্ঞান অংশের প্রস্তুতি

মো. নুর আলম

মো. নুর আলম

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজির পাশাপাশি নম্বর তোলার জন্য সাধারণ জ্ঞান হতে পারে ট্রাম্প কার্ড। আর কাট মার্ককে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ বিষয়াবলি হতে পারে অন্যতম অনুষঙ্গ। বিসিএস বাংলাদেশ বিষয়াবলি সিলেবাস অনুযায়ী, এ বিষয় থেকে মোট ৩০ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। কৌশল অবলম্বন করলে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার এই প্রস্তুতি বাংলাদেশ বিষয়াবলি লিখিত পরীক্ষায়ও আপনাকে এগিয়ে রাখবে।

বাংলাদেশের জাতীয় বিষয়াবলি
দেশভাগ থেকে স্বাধীনতাযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস এবং সঙ্গে স্বাধীনতা-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ও পররাষ্ট্রনীতি—এই অংশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই অংশে প্রতি বিসিএসে চার-পাঁচটি প্রশ্ন হয়। এ ছাড়া গুপ্ত বংশ, মৌর্য বংশ, পাল বংশ, সেন বংশ, সুলতানি আমল, মুঘল শাসন, নবাবি শাসন, ব্রিটিশ শাসনামল পর্যন্ত। আ‌রও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শাসক এবং তাদের কাজ সম্পর্কে জানা, সংঘটিত গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ, পরিব্রাজক ভ্রমণ করলে তা—বিস্তারিত জানতে  হবে। এই অংশে ভালো করা সহজ বিধায় অনায়াসে ৬-৭ নম্বর পাওয়া সম্ভব।

বাংলাদেশের কৃষিজ সম্পদ
সর্বশেষ কৃষি পরিসংখ্যান, সমীক্ষা, কৃষিশুমারি, ফসলের বিভিন্ন জাত, কৃষিবিষয়ক আলোচিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রাখতে হবে। এই অংশ থেকে দুই-তিনটি প্রশ্ন হতে পারে।

বাংলাদেশের জনসংখ্যা
এই অংশ থেকে প্রতিবছর দুই-তিনটি প্রশ্ন হয়। এই অংশের জন্য জনশুমারিগুলো দেখার পাশাপাশি জনসংখ্যাবিষয়ক অন্যান্য তথ্য-উপাত্ত, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সম্পর্কে বিস্তারিত ও ভালোভাবে জানতে হবে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি
এই অংশ থেকে তিন-চারটি প্রশ্ন হয়ে থাকে। অর্থনৈতিক সমীক্ষাসহ সাম্প্রতিক অন্যান্য সমীক্ষা ও পরিসংখ্যান, উন্নয়ন পরিকল্পনা—পরিপ্রেক্ষিত ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, জাতীয় আয়-ব্যয়, এডিপি, ভর্তুকি ও প্রণোদনা, দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচি এবং অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।

বাংলাদেশের সংবিধান
প্রস্তাবনা, মৌলিক অধিকারসহ রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশন, সংবিধান সংশোধন, তফসিল, সাংবিধানিক পদ, পদবি ও প্রতিষ্ঠান এবং সংবিধানের সংশোধনী ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। সংবিধান পরবর্তীকালে অন্যান্য পরীক্ষা ছাড়াও বাস্তব জীবনে অনেক কাজে লাগবে। এই অংশ থেকে বিসিএস পরীক্ষায় নিয়মিত প্রশ্ন হয়ে থাকে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা
এই অংশটি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল, আওয়ামী লীগের ইতিহাস ও ভূমিকা, সুশীল সমাজ এবং চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী সম্পর্কে জানতে হবে।

বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থা
আইন, শাসন ও বিচার বিভাগ, আইন প্রণয়ন, নীতিনির্ধারণ, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা কাঠামো, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস ও সংস্কার ইত্যাদি সম্পর্কে সবিস্তারে জানতে হবে। এই অংশ সংবিধান অংশের সঙ্গে মিলিয়ে পড়লে আয়ত্ত করতে সুবিধা হবে।

বাংলাদেশের জাতীয় অর্জন
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনা, জাতীয় পুরস্কার, খেলাধুলা, চলচ্চিত্র, গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট টপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে।

রেফারেন্স বুক
নবম-দশম শ্রেণির ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, পৌরনীতি ও সুশাসন, বাংলাদেশের সংবিধান—আরিফ খান—ইত্যাদি বই দেখা যেতে পারে। পাশাপাশি গাইড বই হিসেবে নাঈম হোসেনের বেসিক ভিউ/প্রসেসর’স/এমপিথ্রি সিরিজে চোখ বোলাতে পারেন। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সব বিষয়ে ধারণার জন্য নিয়মিত মাসিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, চলতি ঘটনা, অর্থনৈতিক সমীক্ষা ও দৈনিক সংবাদপত্র ভালোভাবে
পড়তে হবে।

‌বি‌শেষ পরামর্শ
প্রথমেই বিগত সালের বিসিএস প্রশ্নব্যাংক ব্যাখ্যাসহ সমাধান করবেন, এতে করে আপনি সামগ্রিক একটা ধারণা পাবেন। অনেক প্রশ্ন কমনও পেয়ে যেতে পারেন। বাংলাদেশ জাতীয় বিষয়াবলির জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বইটি ভালো করে পড়ে নেবেন। বাংলাদেশের ইতিহাস পড়ার সময় ঘটনাপঞ্জির কালানুক্রমিক গ্রন্থনা অনুসরণ করবেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পড়ার ক্ষেত্রে মৌলিক বিষয়ের পাশাপাশি অধীন ঘটনাগুলো ভালোভাবে পড়বেন। সাম্প্রতিক বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দিন। যেমন উন্নয়ন প্রকল্প, বাজেট, পরিপ্রেক্ষিত ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, বৈশ্বিক আলোচিত কোনো বিষয় ইত্যাদির খবরাখবর জানতে নিয়মিত সংবাদপত্র পড়ুন। বাংলাদেশ অর্থনীতি পড়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা, বাজেট, জনশুমারি, বিভিন্ন সংস্থার রিপোর্ট ইত্যাদির ওপর গুরুত্ব দিন। বাংলাদেশের সংবিধান পড়ার ক্ষেত্রে একবারেই মুখস্থ করতে হবে—এমন মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন। দুদিন পর পর রিভিশন দিন। ভালোভাবে পড়া থাকলে লিখিত পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় কাজে লাগবে।

পরীক্ষার আগের তিন-চার মাসের কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ভালোভাবে পড়ুন এবং প্রয়োজনে মডেল টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করতে পারেন। তবে মডেল টেস্ট দিলে যদি আত্মবিশ্বাস কমে যায়, তবে না দেওয়াই উত্তম।

মো. নুর আলম, ৪০তম বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার

অনুলিখন: জে‌লি খাতুন

বিসিএস প্রিলিমিনারি: সাধারণ জ্ঞান অংশের প্রস্তুতি

মো. নুর আলম

মো. নুর আলম

বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজির পাশাপাশি নম্বর তোলার জন্য সাধারণ জ্ঞান হতে পারে ট্রাম্প কার্ড। আর কাট মার্ককে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ বিষয়াবলি হতে পারে অন্যতম অনুষঙ্গ। বিসিএস বাংলাদেশ বিষয়াবলি সিলেবাস অনুযায়ী, এ বিষয় থেকে মোট ৩০ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। কৌশল অবলম্বন করলে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার এই প্রস্তুতি বাংলাদেশ বিষয়াবলি লিখিত পরীক্ষায়ও আপনাকে এগিয়ে রাখবে।

বাংলাদেশের জাতীয় বিষয়াবলি
দেশভাগ থেকে স্বাধীনতাযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস এবং সঙ্গে স্বাধীনতা-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ও পররাষ্ট্রনীতি—এই অংশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই অংশে প্রতি বিসিএসে চার-পাঁচটি প্রশ্ন হয়। এ ছাড়া গুপ্ত বংশ, মৌর্য বংশ, পাল বংশ, সেন বংশ, সুলতানি আমল, মুঘল শাসন, নবাবি শাসন, ব্রিটিশ শাসনামল পর্যন্ত। আ‌রও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শাসক এবং তাদের কাজ সম্পর্কে জানা, সংঘটিত গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ, পরিব্রাজক ভ্রমণ করলে তা—বিস্তারিত জানতে  হবে। এই অংশে ভালো করা সহজ বিধায় অনায়াসে ৬-৭ নম্বর পাওয়া সম্ভব।

বাংলাদেশের কৃষিজ সম্পদ
সর্বশেষ কৃষি পরিসংখ্যান, সমীক্ষা, কৃষিশুমারি, ফসলের বিভিন্ন জাত, কৃষিবিষয়ক আলোচিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রাখতে হবে। এই অংশ থেকে দুই-তিনটি প্রশ্ন হতে পারে।

বাংলাদেশের জনসংখ্যা
এই অংশ থেকে প্রতিবছর দুই-তিনটি প্রশ্ন হয়। এই অংশের জন্য জনশুমারিগুলো দেখার পাশাপাশি জনসংখ্যাবিষয়ক অন্যান্য তথ্য-উপাত্ত, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সম্পর্কে বিস্তারিত ও ভালোভাবে জানতে হবে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি
এই অংশ থেকে তিন-চারটি প্রশ্ন হয়ে থাকে। অর্থনৈতিক সমীক্ষাসহ সাম্প্রতিক অন্যান্য সমীক্ষা ও পরিসংখ্যান, উন্নয়ন পরিকল্পনা—পরিপ্রেক্ষিত ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, জাতীয় আয়-ব্যয়, এডিপি, ভর্তুকি ও প্রণোদনা, দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচি এবং অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।

বাংলাদেশের সংবিধান
প্রস্তাবনা, মৌলিক অধিকারসহ রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশন, সংবিধান সংশোধন, তফসিল, সাংবিধানিক পদ, পদবি ও প্রতিষ্ঠান এবং সংবিধানের সংশোধনী ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। সংবিধান পরবর্তীকালে অন্যান্য পরীক্ষা ছাড়াও বাস্তব জীবনে অনেক কাজে লাগবে। এই অংশ থেকে বিসিএস পরীক্ষায় নিয়মিত প্রশ্ন হয়ে থাকে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা
এই অংশটি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল, আওয়ামী লীগের ইতিহাস ও ভূমিকা, সুশীল সমাজ এবং চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী সম্পর্কে জানতে হবে।

বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থা
আইন, শাসন ও বিচার বিভাগ, আইন প্রণয়ন, নীতিনির্ধারণ, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা কাঠামো, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস ও সংস্কার ইত্যাদি সম্পর্কে সবিস্তারে জানতে হবে। এই অংশ সংবিধান অংশের সঙ্গে মিলিয়ে পড়লে আয়ত্ত করতে সুবিধা হবে।

বাংলাদেশের জাতীয় অর্জন
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনা, জাতীয় পুরস্কার, খেলাধুলা, চলচ্চিত্র, গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট টপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে।

রেফারেন্স বুক
নবম-দশম শ্রেণির ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, পৌরনীতি ও সুশাসন, বাংলাদেশের সংবিধান—আরিফ খান—ইত্যাদি বই দেখা যেতে পারে। পাশাপাশি গাইড বই হিসেবে নাঈম হোসেনের বেসিক ভিউ/প্রসেসর’স/এমপিথ্রি সিরিজে চোখ বোলাতে পারেন। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সব বিষয়ে ধারণার জন্য নিয়মিত মাসিক কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, চলতি ঘটনা, অর্থনৈতিক সমীক্ষা ও দৈনিক সংবাদপত্র ভালোভাবে
পড়তে হবে।

‌বি‌শেষ পরামর্শ
প্রথমেই বিগত সালের বিসিএস প্রশ্নব্যাংক ব্যাখ্যাসহ সমাধান করবেন, এতে করে আপনি সামগ্রিক একটা ধারণা পাবেন। অনেক প্রশ্ন কমনও পেয়ে যেতে পারেন। বাংলাদেশ জাতীয় বিষয়াবলির জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বইটি ভালো করে পড়ে নেবেন। বাংলাদেশের ইতিহাস পড়ার সময় ঘটনাপঞ্জির কালানুক্রমিক গ্রন্থনা অনুসরণ করবেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পড়ার ক্ষেত্রে মৌলিক বিষয়ের পাশাপাশি অধীন ঘটনাগুলো ভালোভাবে পড়বেন। সাম্প্রতিক বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দিন। যেমন উন্নয়ন প্রকল্প, বাজেট, পরিপ্রেক্ষিত ও পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, বৈশ্বিক আলোচিত কোনো বিষয় ইত্যাদির খবরাখবর জানতে নিয়মিত সংবাদপত্র পড়ুন। বাংলাদেশ অর্থনীতি পড়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা, বাজেট, জনশুমারি, বিভিন্ন সংস্থার রিপোর্ট ইত্যাদির ওপর গুরুত্ব দিন। বাংলাদেশের সংবিধান পড়ার ক্ষেত্রে একবারেই মুখস্থ করতে হবে—এমন মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন। দুদিন পর পর রিভিশন দিন। ভালোভাবে পড়া থাকলে লিখিত পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় কাজে লাগবে।

পরীক্ষার আগের তিন-চার মাসের কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ভালোভাবে পড়ুন এবং প্রয়োজনে মডেল টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করতে পারেন। তবে মডেল টেস্ট দিলে যদি আত্মবিশ্বাস কমে যায়, তবে না দেওয়াই উত্তম।

মো. নুর আলম, ৪০তম বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার

অনুলিখন: জে‌লি খাতুন